দেশের নাগরিকরাই সিদ্ধান্ত নেবে সিরিয়ার ভবিষ্যৎ
সিরিয়ার ভবিষ্যৎ প্রশ্নে সেদেশের নাগরিকরাই সিদ্ধান্ত নেবে। তাই জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে আগামী ১৮ মাসের মধ্যে একটি মুক্ত এবং নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে। সিরিয়া সংকট সমাধানে সর্বসম্মতভাবে এ শান্তি প্রস্তাব গ্রহণ করেছেন বিশ্বনেতারা। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ অনুমোদিত ওই প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়। খবর-বিবিসি`র।
ওই প্রস্তাবে সিরিয়ার সব পক্ষের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে, যাতে অবিলম্বে তারা সাধারণ নাগরিকদের উপর হামলা বন্ধ করবে। জানুয়ারিতে উভয়পক্ষকে নিয়ে এ শান্তি আলোচনা শুরু হবে।
১৮ মাসের মধ্যে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, যার মাধ্যমে সেদেশের জনগণই তাদের ভবিষ্যতের বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানাবেন। কিন্তু এই প্রক্রিয়ার মধ্যে সিরিয়ান প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের ভাগ্য ভবিষ্যতে কী হবে, তা পরিষ্কার নয়।
আমেরিকান পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি বলেন, এই প্রস্তাব কার্যকর হলে সন্ত্রাসীরা আর সুযোগ নিতে পারবে না এবং রাজনৈতিকভাবেই সিরিয়ায় পরিবর্তন হবে।
এই শান্তি প্রক্রিয়ায় ইসলামিক স্টেট বা তাদের সহযোগী কোনো দল নির্বাচণে অংশ নিতে পারবে না।
সিরিয়ান প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, এ সপ্তাহের মধ্যেই তার সরকার শান্তি আলোচনায় অংশ নিতে প্রস্তুতি নেবে। কিন্তু বিরোধী দলের পক্ষে কে সরকারের সঙ্গে আলোচনায় আসবে, সেটি তারা আগে জানতে চায়।
আরএস/এমএস
সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক
- ১ যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে বৃষ্টির বাগড়া, কমতে পারে ভোটার উপস্থিতি
- ২ হাসিনার আমলে গুম ২০০ লোকের খোঁজ মেলেনি: তদন্ত কমিশন
- ৩ মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফলে বাংলাদেশে কী প্রভাব পড়বে?
- ৪ যেসব অঙ্গরাজ্যে নির্ধারিত হবে ট্রাম্প-হ্যারিসের ভাগ্য
- ৫ যুক্তরাষ্ট্রে সহিংসতার শঙ্কায় বিভিন্ন রাজ্যে কড়া নিরাপত্তা