ভিডিও EN
  1. Home/
  2. আন্তর্জাতিক

করোনায় একদিনে আরও প্রায় ১০ হাজার মৃত্যু

আন্তর্জাতিক ডেস্ক | প্রকাশিত: ০৯:০২ এএম, ২৪ জুন ২০২১

বিশ্বজুড়ে করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যু উদ্বেগজনকভাবে বাড়ছেই। গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে আরও প্রায় ১০ হাজার মানুষ এই সংক্রমণে প্রাণ হারিয়েছে। একই সময়ে আরও কয়েক লাখ মানুষ নতুন করে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে।

২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। দেশটিতে করোনায় প্রথম রোগীর মৃত্যু হয় ২০২০ সালের ৯ জানুয়ারি। ওই বছরের ১৩ জানুয়ারি চীনের বাইরে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় থাইল্যান্ডে। এরপর থেকে এখন পর্যন্ত বিশ্বের ২২০টি দেশ ও অঞ্চলে এই ভাইরাস তাণ্ডব চালাচ্ছে।

এদিকে পরিসংখ্যানভিত্তিক ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারের তথ্য অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত বিশ্বে ১৮ কোটি ৩ লাখ ৬০ হাজার ৬০৬ জন প্রাণঘাতী এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। এর মধ্যে মারা গেছে ৩৯ লাখ ৭ হাজার ৩৬৪ জন। ইতোমধ্যেই সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১৬ কোটি ৫০ লাখ ৮০ হাজার ৮১৯ জন।

করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যুতে এখন পর্যন্ত শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটিতে এখন পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ৩ কোটি ৪৪ লাখ ৪৯ হাজারের কিছুটা বেশি। এর মধ্যে মারা গেছে ৬ লাখ ১৮ হাজার ২৯৪ জন। অপরদিকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছে ২ কোটি ৮৮ লাখ ৪৬ হাজার ৩০৪ জন।

এই তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারত। দেশটিতে এখন পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ৩ কোটি ৮২ হাজার ১৬৯। এর মধ্যে মারা গেছে ৩ লাখ ৯২ হাজার ১৪ জন। ইতোমধ্যেই সুস্থ হয়ে উঠেছে ২ কোটি ৯০ লাখ ৫৬ হাজার ৬০৯ জন।

তৃতীয় অবস্থানে থাকা ব্রাজিলে এখন পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ১ কোটি ৮১ লাখ ৭০ হাজার ৭৭৮। এর মধ্যে মারা গেছে ৫ লাখ ৭ হাজার ২৪০ জন। যুক্তরাষ্ট্রের পর সবচেয়ে বেশি মৃত্যু দেখেছে ব্রাজিল। তবে দেশটিতে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়ে উঠেছে ১ কোটি ৬৪ লাখ ৮৩ হাজার ৬৩৫ জন।

ফ্রান্সে এখন পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ৫৭ লাখ ৬২ হাজার ৩২২। এর মধ্যে মারা গেছে ১ লাখ ১০ হাজার ৮৬২ জন। ইতোমধ্যেই সুস্থ হয়ে উঠেছে ৫৫ লাখ ৮৩ হাজার ২১৪ জন।

তুরস্কে এখন পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ৫৩ লাখ ৮৭ হাজার ৫৪৫। দেশটিতে এখন পর্যন্ত মারা গেছে ৪৯ হাজার ৩৫৮। ইতোমধ্যেই সুস্থ হয়ে উঠেছে ৫২ লাখ ৪৮ হাজার ৮৬২ জন।

সংক্রমণ ও মৃত্যুতে এর পরেই রয়েছে রাশিয়া, যুক্তরাজ্য, আর্জেন্টিনা, ইতালি, কলম্বিয়া, স্পেন, জার্মানি, ইরান,পোল্যান্ড, মেক্সিকো, ইউক্রেন, পেরু, ইন্দোনেশিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং নেদারল্যান্ডসের মতো দেশগুলো।

টিটিএন/এমকেএইচ