ভিডিও EN
  1. Home/
  2. আন্তর্জাতিক

ভারতে নতুন করে আক্রান্ত আরও প্রায় ৭৯ হাজার

আন্তর্জাতিক ডেস্ক | প্রকাশিত: ১১:২৩ এএম, ৩১ আগস্ট ২০২০

ভারতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছেই। দেশটিতে এর মধ্যেই করোনা সংক্রমণ ৩৬ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। এদিকে, সোমবার সকালে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে আরও ৭৮ হাজার ৫১৩ জন। অর্থাৎ একদিনেই আক্রান্ত হয়েছে প্রায় ৭৯ হাজার মানুষ।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে নতুন করে মারা গেছে ৯৭১ জন। ফলে ভারতে এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ৬৪ হাজার ৪৬৯ জনের।

ইতোমধ্যেই দেশটিতে করোনা থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছে ২৭ লাখ ৭৪ হাজার ৮০২ জন। ফলে দেশটিতে সুস্থতার হার ৭৬ দশমিক ৬২ শতাংশ। বর্তমানে ভারতে করোনার অ্যাক্টিভ কেস ৭ লাখ ৮১ হাজার ৯৭৫টি।

মাত্র ২১৪ দিনেই ভারতে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৩৬ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। গত এক সপ্তাহে দেশটিতে আক্রান্ত হয়েছে পাঁচ লাখের বেশি মানুষ। বিশ্বে এখন পর্যন্ত করোনা সংক্রমণের শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই তালিকায় ভারতের স্থান তৃতীয়।

এদিকে, ভারতে করোনায় আক্রান্তের শীর্ষে রয়েছে মহারাষ্ট্র। সেখানে এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছে ৭ লাখ ৬৪ হাজার ২৮১ জন। ওই রাজ্যে কোভিড-১৯ সংক্রমণে মৃত্যু হয়েছে ২৪ হাজার ১০৩ জনের। সুস্থ হয়ে উঠেছে ৫ লাখ ৫৪ হাজার ৭১১ জন। মহারাষ্ট্রে বর্তমানে অ্যাক্টিভ কেস ১ লাখ ৮৫ হাজার ৪৬৭টি।

দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে তামিলনাড়ু। সেখানে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৪ লাখ ১৫ হাজার ৫৯০। সংক্রমণে মৃত্যু হয়েছে ৭ হাজার ১৩৭ জনের। সুস্থ হয়ে উঠেছে ৩ লাখ ৫৫ হাজার ৭২৭ জন এবং অ্যাক্টিভ কেস ৫২ হাজার ৭২৬টি।

তৃতীয় স্থানে থাকা অন্ধ্রপ্রদেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৪ লাখ ১৪ হাজার ১৬৪। করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৩ হাজার ৭৯৬ জনের। সুস্থ হয়ে উঠেছে ৩ লাখ ১২ হাজার ৬৮৭ জন। অন্ধ্রপ্রদেশে বর্তমানে করোনার অ্যাক্টিভ কেস ৯৭ হাজার ৬৮১টি।

ভারতের করোনা সংক্রমণে চতুর্থ স্থানে রয়েছে কর্নাটক। সেখানে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৩ লাখ ২৭ হাজার ৭৬। সংক্রমণে মৃত্যু হয়েছে ৫ হাজার ৪৮৩ জনের। অপরদিকে সুস্থ হয়ে উঠেছে ২ লাখ ৩৫ হাজার১২৮ জন।

এদিকে, রাজধানী দিল্লিতে করোনায় আক্রান্ত হয়েছে ১ লাখ ৭১ হাজার ৩৬৬ জন। করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ৪ হাজার ৪০৪ জনের। সুস্থ হয়ে উঠেছে ১ লাখ ৫২ হাজার ৯২২ জন।

টিটিএন/পিআর