বিভিন্ন দেশে যেমন দেখা গেল ‘সুপার ব্লু ব্লাড মুন’
১৫২ বছর পর পৃথিবীর মানুষ প্রত্যক্ষ করল বিরল এক ঘটনা। গতকাল সন্ধ্যায় তিনটি চেহারা নিয়ে হাজির হয় পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদ।
আর সে কারণেই গতকালের চাঁদটিকে বলা হয় সুপার ব্লু ব্লাড মুন বা বিশাল নীল রক্তাভ চাঁদ।
একই মাসে দ্বিতীয় বার পূর্ণিমা হওয়ায় গতকালের চাঁদটির একটি নাম দেয়া হয় ব্লু-মুন। আবার কক্ষপথে ঘুরতে ঘুরতে পৃথিবীর কাছাকাছি চলে আসায় চাঁদ ছিল সুপার মুন, যার উজ্জ্বলতা বেশ খানিকটা বেশি ছিল। স্বাভাবিক অবস্থা থেকে গতকাল চাঁদ প্রায় ৭ ভাগ পর্যন্ত বেশি বড় আর ১৫ ভাগ পর্যন্ত বেশি উজ্জ্বল ছিল।
আর সেই সঙ্গে সূর্য, পৃথিবী আর চাঁদ একই সরল রেখায় চলে আসায় হয় পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ। সর্বশেষ এরকম একই সঙ্গে ‘সুপার ব্লু ব্লাড মুন’ হয়েছিল ১৮৬৬ সালের ৩১শে মার্চ।
সারা পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে ক্যামেরায় যেমন ধরা পড়েছে ‘সুপার ব্লু ব্লাড মুন।’
গতকালের বিরল এই ঘটনা মুগ্ধতা ছড়িয়েছে গোটা বিশ্বে। মাদ্রিদের একটি বহুতল ভবন থেকে ছবিটি তুলেছেন মেহদি অমর।
একদিনে বিশ্ববাসী প্রত্যক্ষ করল পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ, ব্লাড মুন ও সুপার মুন। ইন্ডিয়ানার একটি বিল্ডিং থেকে ছবিটি তুলেছেন উষা ভেনকাট।
সিঙ্গা্পুর থেকে ছবিটি তুলেছেন আব্দুর রহমান ইয়াসিন।
ব্যাংককে একটি মন্দিরের পেছনে বিশাল নীল রক্তাভ চাঁদ
একইমাসে দু’বার পূর্ণিমা হলে সেটিকে বলা হয় ‘ব্লু মুন।’ অন্যদিকে চাঁদ পৃথিবীর কাছাকাছি চলে এলে সেটিকে বলা হয় ‘সুপারমুন।’ ছবিটি তোলা হয়েছে মিয়ানমারে থেকে।
১৫০ বছরেরও বেশি সময় পর এমন চাঁদ দেখল নিউ ইয়র্ক।
চাঁদের এই ‘ক্লোজ আপ’ নেয়া হয়েছে ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা থেকে।
এনএফ/আরআইপি