ভিডিও EN
  1. Home/
  2. স্বাস্থ্য

হৃদরোগ প্রতিরোধের ওপর গুরুত্বারোপ বিশেষজ্ঞদের

বিশেষ সংবাদদাতা | প্রকাশিত: ১২:২৫ পিএম, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮

বর্ণাঢ্য শোভযাত্রা, আলোচনা সভা, সেমিনার ও সচেতনতামূলক বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যে দিয়ে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আজ (শনিবার) পালিত হচ্ছে বিশ্ব হার্ট দিবস-২০১৮।

দিবসটি উপলক্ষে আজ সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) এর কার্ডিওলজি বিভাগ ও অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন অফ কার্ডিওলজি, বিএসএমএমইউ-এর উদ্যোগে ‘মাই হার্ট, ইউর হার্ট’ প্রতিপাদ্য নিয়ে শোভাযাত্রা, উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ও বৈজ্ঞানিক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

শোভাযাত্রা ও উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপ-উপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মো. শহীদুল্লাহ সিকদার, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মুহাম্মদ রফিকুল আলম ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লিনিক্যাল কার্ডিওলজি ডিভিশনের প্রধান ও কার্ডিওলজি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. সজল কৃষ্ণ ব্যার্নাজী এবং কার্ডিওলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. সৈয়দ আলী আহসান।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ডিভিশন অফ হার্ট ফেলিউর-এর প্রধান অধ্যাপক ডা. হারিসুল হক। স্বাগত বক্তব্য রাখেন অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন অফ কার্ডিওলজি-এর আহ্বায়ক অধ্যাপক ডা. এস এম মোস্তফা জামান। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন কার্ডিওলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. মোস্তাশিরুল হক ও কার্ডিওলজি বিভাগের কনসালটেন্ট ডা. নিলুফার ফাতেমা।

বৈজ্ঞানিক সেমিনারে ‘মাই হার্ট, ইউর হার্ট’ শীর্ষক গুরুত্বপূর্ণ প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন কার্ডিওলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. জাহানারা আরজু। ‘ম্যানেজমেন্ট অফ হাইপারটেনশন উয়িথ পাওয়ার অ্যন্ড প্রোটেকশন : রোল অফ দি মাস্টার সারটান’ শীর্ষক গুরুত্বপূর্ণ প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন কার্ডিওলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ রায়হান মাসুম মন্ডল।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া বলেন, সবাইকে হার্ট সুস্থ রাখতে হবে। হৃদয়ের যত্ন নিতে হবে। হার্ট সচল থাকলে ব্রেনও ভালো থাকবে। ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। শাক-সবজি, ফলমূল পরিমাণ মতো খেতে হবে এবং চর্বিযুক্ত খাবার কম খেতে হবে।

তিনি ধূমপান ও অ্যালকোহল পরিহার, সুষম খাদ্য খাবার গ্রহণ এবং নিয়মিত ব্যায়াম ও পরিশ্রম করার ওপর গুরত্বারোপ করেন।
অন্য বক্তারাও হার্ট অ্যাটাকসহ সকল ধরণের হৃদরোগ প্রতিরোধের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

এমইউ/এমবিআর/এমএস

আরও পড়ুন