সারদারঞ্জনের জন্ম ও হেমচন্দ্রের প্রয়াণ
মানুষ ইতিহাস আশ্রিত। অতীত হাতড়েই মানুষ এগোয় ভবিষ্যৎ পানে। ইতিহাস আমাদের আধেয়। জীবনের পথপরিক্রমার অর্জন-বিসর্জন, জয়-পরাজয়, আবিষ্কার-উদ্ভাবন, রাজনীতি-অর্থনীতি-সমাজনীতি একসময় রূপ নেয় ইতিহাসে। সেই ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা স্মরণ করাতেই জাগো নিউজের বিশেষ আয়োজন আজকের এই দিনে।
২৪ মে ২০২২, মঙ্গলবার। ১০ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
ঘটনা
১৮৬২- টেমস নদীর ওপর ওয়েস্ট মিনিস্টার সেতু উন্মুক্ত করা হয়।
১৮৭৫- স্যার সৈয়দ আহমদ খান আলিগড়ে মোহামেডান অ্যাংলো ওরিয়েন্টাল স্কুল স্থাপন করেন। এটিই পরে (১৯২০) আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয়।
১৯৭২- কবি কাজী নজরুল ইসলামকে রাষ্ট্রীয়ভাবে জাতীয় কবির স্বীকৃতি দিয়ে ভারত থেকে ঢাকায় আনা হয়।
১৯৮৫- বাংলাদেশের উড়িরচরে জলোচ্ছ্বাসে ১১ হাজার লোকের প্রাণহানি।
১৯৯৪- মক্কায় পদদলিত হয়ে ২৭০ হাজির মৃত্যু।
জন্ম
১৮১৩- ঊনবিংশ শতকের অন্যতম বাঙালি শিক্ষাবিদ, ভাষাতত্ত্ববিদ ও খ্রিষ্টধর্মপ্রচারক কৃষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যায়।
১৮৫৮- বাংলার যুবসমাজে ক্রিকেট খেলার প্রচলক সারদারঞ্জন রায়। অধুনা বাংলাদেশের ময়মনসিংহ জেলার বর্তমান কিশোরগঞ্জ জেলার কটিয়াদি উপজেলার মসূয়া গ্রামের বিখ্যাত রায় পরিবারে জন্ম তার। তিনি ছিলেন অবিভক্ত বাংলার ক্রিকেটের জনক, প্রবাদপুরুষ এবং ভারতীয় উপমহাদেশে ক্রিকেটের অন্যতম অগ্রদূত। তাকে বাংলা ক্রিকেটের ডব্লু জি গ্রেস নামে অভিহিত করা হয়। ১৯২৫ সালের ১ নভেম্বর তিনি প্রয়াত হন।
১৯৪০- বাংলাদেশের সাবেক উপরাষ্ট্রপতি, অষ্টম প্রধানমন্ত্রী, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ও জাতীয় পার্টির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা মওদুদ আহমেদ।
১৯৪১- মার্কিন গায়ক, গীতিকার, লেখক, সংগীতজ্ঞ ও কবি বব ডিলান।
১৯৫১- বাংলাদেশি অধ্যাপক, শিক্ষাবিদ, লেখক ও গবেষক মুনতাসীর মামুন।
মৃত্যু
১৮৯৪- বাংলার গীতিকবি বিহারীলাল চক্রবর্তী।
১৯০৩- উনিশ শতকের বাঙালি কবি হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়। তার পৈতৃক নিবাস ছিল হুগলীর উত্তরপাড়া গ্রামে। হিন্দু কলেজের ছাত্র এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক তিনি। মধুসূদনের পরবর্তী কাব্য রচয়িতাদের মধ্যে ইনি সে সময় সবচেয়ে খ্যাতিমান ছিলেন। বাংলা মহাকাব্যের ধারায় হেমচন্দ্রের বিশেষ দান হচ্ছে স্বদেশ প্রেমের উত্তেজনা সঞ্চার।
১৯৯২- ভারতীয় বাঙালি সংগীতজ্ঞ ও রবীন্দ্র সংগীত প্রশিক্ষক শৈলজারঞ্জন মজুমদার।
২০১০- ‘গুপী গায়েন’ খ্যাত বাঙালি অভিনেতা তপেন চট্টোপাধ্যায়।
২০১৬- বাংলাদেশি শিক্ষাবিদ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম নারী উপাচার্য খালেদা একরাম।
কেএসকে/এসইউ/জিকেএস