কেউ খায় কেউ খায় না
মানুষ বেঁচে থাকার জন্য খায়। এর বাইরে বিলাসিতাও হতে পারে। ভোজনবিলাসি মানুষ ক্ষুধা নিবৃত্তির বাইরেও কিছু খাবার গ্রহণ করে থাকে। তবে সব দেশের খাবারের ধরন কিন্তু এক নয়। এক দেশের খাবার অন্য দেশে নিষিদ্ধ হতেও পারে। কখনো কখনো ধর্মের বিধি-নিষেধও রয়েছে।
কথায় আছে, রুচির উপর নির্ভর করে খাবার। তবে রুচি আবার সংস্কৃতি, খাদ্যাভাস, পরিবেশের ওপরে নির্ভর করে। এছাড়া খাদ্যাভাসে এলাকা ভিত্তিক ব্যবধানও রয়েছে। আসুন আজ এমন কিছু খাবার দেখে নেই- যা কেউ খায় কেউ খায় না।
ক্রোকোডাইল লেগ ডিশ
হংকং, সিঙ্গাপুর এবং চিনে গেলে কুমিরের পায়ের এই রেসিপি পাওয়া যায়।
স্নেক ওয়াইন
রাইস ওয়ান অথবা গ্রেইন অ্যালকোহলে আস্ত সাপ ডুবিয়ে রাখা হয়। কোরিয়াতে এই খাবার বেশ জনপ্রিয়।
সন্নকজি
জ্যান্ত অক্টোপাস কেটে তৈরি করা হয় কোরিয়ার ফেভারিট খাবার সন্নকজি।
টুনা ফিস আইবল
চিন এবং জাপানে গেলে টুনা মাছের চোখ দিয়ে তৈরি এই খাবার চোখে পড়তে পারে।
সেঞ্চুরি এগ
চিনে হাঁসের ডিম দীর্ঘদিন ধরে পচিয়ে তৈরি হয় এই বিশেষ রেসিপি।
ব্লাড স্যুপ
মুরগি, হাঁস বা শুকরের রক্তের স্যুপ পাওয়া যায় চিনে।
স্মালাহোভ
নরওয়েতে গেলে চোখে পড়তে পারে ছাগলের আস্ত মাথা দিয়ে তৈরি এই অভিনব খাবার।
স্কর্পিয়ান পপ
ললিপপ তো অনেক খেয়েছেন। কিন্তু মেক্সিকোর কাঁকড়াবিছার ললিপপ খেয়েছেন কখনো?
অক্স টাঙ্গ
কানাডায় ষাঁড়ের জিভ দিয়ে তৈরি হয় এই খাবার। হাই ফ্যাট থাকে এই খাবারে।
ফ্রুট ব্যাট স্যুপ
এই বাদুড়ের স্যুপ পালাওয়ের জনপ্রিয় খাবার।
বালুট
হাঁসের ভ্রুণ দিয়ে তৈরি ফিলিপাইনের জনপ্রিয় খাবার ‘বালুট’।
ফ্রায়েড ট্যারেন্টুলা
কম্বোডিয়ায় গেলে ভয়ঙ্কর ট্যারেন্টুলা ফ্রাই অবশ্যই চোখে পড়বে।
এসইউ/আরআইপি