ভিডিও EN
  1. Home/
  2. ফিচার

মারি ক্যুরি ও আমিনুল ইসলামের জন্ম

ফিচার ডেস্ক | প্রকাশিত: ০৮:২১ এএম, ০৭ নভেম্বর ২০২২

মানুষ ইতিহাস আশ্রিত। অতীত হাতড়েই মানুষ এগোয় ভবিষ্যৎ পানে। ইতিহাস আমাদের আধেয়। জীবনের পথপরিক্রমার অর্জন-বিসর্জন, জয়-পরাজয়, আবিষ্কার-উদ্ভাবন, রাজনীতি-অর্থনীতি-সমাজনীতি একসময় রূপ নেয় ইতিহাসে। সেই ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা স্মরণ করাতেই জাগো নিউজের বিশেষ আয়োজন আজকের এই দিনে।

৭ নভেম্বর ২০২২, সোমবার। ২২ কার্তিক ১৪২৯ বঙ্গাব্দ

মারি ক্যুরি
প্রথম নারী বিজ্ঞানী যিনি নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। ১৮৬৭ সালের ৭ নভেম্বর পোল্যান্ডের ওয়ারশতে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯০৩ সালে তেজস্ক্রিয়তার উপর গবেষণার জন্য তার স্বামী পিয়ের ক্যুরি এবং তেজস্ক্রিয়তার আবিষ্কারক অঁরি বেকেরেলের সঙ্গে যৌথভাবে নোবেল পুরস্কার পান। তিনি ছিলেন প্রথম নারী বিজ্ঞানী যিনি বিজ্ঞানের দুইটি ভিন্ন শাখায় দুইবার নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। তিনি প্যারিস বিশ্ববিদ্যালয়েরও প্রথম নারী অধ্যাপক ছিলেন এবং তিনিই ছিলেন প্রথম নারী যার অসামান্য মেধার কারণে ১৯৯৫ সালে প্যান্থিয়নে সমাহিত করা হয়। ১৯৩৪ সালের ৪ জুলাই ফ্রান্সে মারা যান তিনি।

আমিনুল ইসলাম
একজন বাংলাদেশি চিত্রশিল্পী। ১৯৩১ সালের ৭ নভেম্বর তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির (বর্তমান বাংলাদেশ) টেটিয়া গ্রামে তার মামার বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা আর্ট কলেজের প্রথম ব্যাচের ছাত্র এবং প্রথম সরকারি গেজেটভুক্ত শিক্ষক। চিত্রকলায় অবদানের জন্য একুশে পদক, স্বাধীনতা পুরস্কারসহ অনেক পুরস্কার পেয়েছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের পুরাতন ভবনের অভ্যন্তরের দেয়াল, ওসমানী হলের সামনের দেয়ালে নির্মিত মোজাইক ম্যুরাল, মতিঝিলে অবস্থিত জনতা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের প্রবেশমুখে ২০ x ২০ ফুট আয়তনের ম্যুরাল, বাংলাদেশ ব্যাংকের বত্রিশ তলা ভবনের ললাটে উৎকীর্ণ ৮৪ x ১৫.১ ফুট আয়তনের ম্যুরাল তার করা উল্লেখযোগ্য কাজ। ২০১১ সালের ৮ জুলাই ঢাকায় বার্ধক্যজনিত কারণে মারা যান তিনি।

ঘটনা
১৬৫৯- ফ্রান্স ও স্পেনের মধ্যে ঐতিহাসিক পাইরনসিস শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
১৭৮৩- ইংল্যান্ডে সর্বশেষ প্রকাশ্য ফাঁসি হয়।
১৮৯৩- যুক্তরাষ্ট্রের কলরাডো অঙ্গরাজ্যে নারী ভোটাধিকার দেওয়া হয়।
১৯৫৬- জাতিসংঘের হস্তক্ষেপে সুয়েজ খাল নিয়ে যুদ্ধের অবসান ঘটে।
১৯৮৮- আর্মেনিয়ায় ভূমিকম্পে লক্ষাধিক মানুষ মৃত্যুবরণ করেন।
২০২০- বিশ্বের প্রথম ৬জি উপগ্রহ উৎক্ষেপণ করে চীন।

জন্ম
১৮৫৮- ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামী বিপিন চন্দ্র পাল।
১৮৮৮- ভারতীয় নোবেল পুরস্কার বিজয়ী পদার্থ বিজ্ঞানী স্যার চন্দ্রশেখর ভেঙ্কট রমন।
১৯৫৪- ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা কমল হাসান।
১৯৭৯- ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী রাইমা সেন।

মৃত্যু
১৮৬২- মুঘল সাম্রাজ্যের শেষ সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফর।
১৯২৩- বাঙালি রাজনীতিবিদ, সমাজসেবক এবং লেখক অশ্বিনীকুমার দত্ত।
১৯৭৫- বাংলাদেশি মুক্তিযোদ্ধা ও প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক খালেদ মোশাররফ।
১৯৭৫- বীর উত্তম খেতাব প্রাপ্ত বাংলাদেশি মুক্তিযোদ্ধা, সেক্টর কমান্ডার এ.টি.এম. হায়দার।
২০১৯- বাঙালি কবি, লেখিকা এবং শিক্ষাবিদ নবনীতা দেবসেন।

কেএসকে/জেআইএম

আরও পড়ুন