ভিডিও EN
  1. Home/
  2. ফিচার

কাজী নজরুল ইসলামের প্রয়াণ

ফিচার ডেস্ক | প্রকাশিত: ০৮:০৬ এএম, ২৭ আগস্ট ২০২২

মানুষ ইতিহাস আশ্রিত। অতীত হাতড়েই মানুষ এগোয় ভবিষ্যৎ পানে। ইতিহাস আমাদের আধেয়। জীবনের পথপরিক্রমার অর্জন-বিসর্জন, জয়-পরাজয়, আবিষ্কার-উদ্ভাবন, রাজনীতি-অর্থনীতি-সমাজনীতি একসময় রূপ নেয় ইতিহাসে। সেই ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা স্মরণ করাতেই জাগো নিউজের বিশেষ আয়োজন আজকের এই দিনে।

২৭ আগস্ট ২০২২, শনিবার। ১২ ভাদ্র ১৪২৯ বঙ্গাব্দ

ঘটনা
১৭৮১- পাল্লিলোরে হায়দার আলী ব্রিটিশ সৈন্যদের সঙ্গে যুুদ্ধে লিপ্ত হন।
১৮৭০- শশীপদ বন্দ্যোপাধ্যায় প্রথম শ্রমজীবী সংঘ প্রতিষ্ঠা করেন।
১৯৪২- ভারত ছাড়ো আন্দোলনের সময় কংগ্রেসের গোপন বেতার কেন্দ্র কংগ্রেস রেডিও প্রচার শুরু করে।
১৯৭৫- বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ওমান।
১৯৮৮- প্রবল বন্যায় বাংলাদেশে শতাধিক প্রাণহানি ঘটে।
১৯৯১- ইউরোপিয়ান কমিউনিটি এস্তোনিয়া, লাটভিয়া ও লিথুয়ানিয়াকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।

জন্ম
১৭৭০- জার্মান দার্শনিক ভিলহেলম ফ্রেডরিখ হেগেল।
১৯০৮- ক্রিকেট জগতের কিংবদন্তি ব্যাটসম্যান ডোনাল্ড ব্রাডম্যান।
১৯২৬- নরওয়েজীয় গণিতবিদ, কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ভাষা মুঘল ও রাজনীতিবিদ ক্রিস্টেন নিগার্ড।
১৯৭৪- পাকিস্তানের ক্রিকেটার মোহাম্মদ ইউসুফ।

মৃত্যু
১৯৭৬- বিদ্রোহী কবি, সাহিত্যিক, সম্পাদক ও বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম। বাংলা ১৩০৬ বঙ্গাব্দের ১১ জ্যৈষ্ঠ (১৮৯৯ সালের ২৪ মে) ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার আসানসোল মহকুমার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বিংশ শতাব্দীর প্রধান বাঙালি কবি ও সংগীতকার। তার মাত্র ২৩ বছরের সাহিত্যিক জীবনে সৃষ্টির যে প্রাচুর্য তা তুলনারহিত। সাহিত্যের নানা শাখায় বিচরণ করলেও প্রধান পরিচয় কবি। বাংলাদেশে তাকে ‘জাতীয় কবি’ হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তার কবিতা ও গানের জনপ্রিয়তা বাংলাভাষী পাঠকের মধ্যে তুঙ্গস্পর্শী। কবিতায় বিদ্রোহী দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ পায় বলে তাকে ‘বিদ্রোহী কবি’ নামেও ডাকা হয়। কবিতা লিখে তাকে যেতে হয়েছিল জেলে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সৈনিক হিসেবে লড়েছেন শত্রুর বিরুদ্ধে। ১৯৪২ সালে তিনি স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত হন। ফলে সুদীর্ঘ ৩৪ বছর তিনি সাহিত্যকর্ম থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন ছিলেন। ১৯৭৬ সালে তাকে বাংলাদেশের জাতীয়তা প্রদান করা হয়। ১৯৪৫ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলা সাহিত্যের সর্বোচ্চ পুরস্কার জগত্তারিণী স্বর্ণপদক প্রদান করে। ১৯৬০ সালে ভারতের তৃতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা পদ্মভূষণে ভূষিত করা হয়। ১৯৭৬ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি তিনি বাংলাদেশের সবচেয়ে সম্মানসূচক পদক একুশে পদক পান। বাংলা সাহিত্য এবং সংস্কৃতিতে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৭৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তাকে সম্মানসূচক ডি.লিট উপাধিতে ভূষিত করে। ১৩৮৩ বঙ্গাব্দের ১২ ভাদ্র (১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট) তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
১৯৭৬- ভারতীয় সংগীত শিল্পী মুকেশ চন্দ মাথুর।
১৯৭৯- ব্রিটিশ নৌ বাহিনী অফিসার লর্ড মাউন্টব্যাটেন।
১৯৯০- বিশিষ্ট বাঙালি সাহিত্যিক তপোবিজয় ঘোষ।
২০০৬- হিন্দি চলচ্চিত্রের প্রখ্যাত ভারতীয় বাঙালি পরিচালক হৃষিকেশ মুখার্জী।

কেএসকে/এমএস

আরও পড়ুন