ভিডিও EN
  1. Home/
  2. ফিচার

ক্ষুদিরাম বসুকে ফাঁসি দেওয়া হয়

ফিচার ডেস্ক | প্রকাশিত: ০৮:০৭ এএম, ১১ আগস্ট ২০২২

মানুষ ইতিহাস আশ্রিত। অতীত হাতড়েই মানুষ এগোয় ভবিষ্যৎ পানে। ইতিহাস আমাদের আধেয়। জীবনের পথপরিক্রমার অর্জন-বিসর্জন, জয়-পরাজয়, আবিষ্কার-উদ্ভাবন, রাজনীতি-অর্থনীতি-সমাজনীতি একসময় রূপ নেয় ইতিহাসে। সেই ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা স্মরণ করাতেই জাগো নিউজের বিশেষ আয়োজন আজকের এই দিনে।

১১ আগস্ট ২০২২, বৃহস্পতিবার। ২৭ শ্রাবণ ১৪২৯ বঙ্গাব্দ

ঘটনা
৬৮৩- মুসলমানরা সমরখন্দ বিজয় লাভ করে।
১৯০৯- রেডিওর বিপদবার্তা বা এস ও এসের ব্যবহার শুরু হয়।
১৯২২- বাংলাদেশের জাতীয় কবি ও বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের ধুমকেতু পত্রিকা প্রকাশিত হয় ।
১৯৮৬- এশিয়ার জনসংখ্যা ৩০০ কোটি পূর্ণ হয়।
২০০৮- গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে নারীদের ৪০০ মিটার ফ্রিস্টাইল শেষ হয়। একই দিনে নারীদের ২০০ মিটার ফ্রিস্টাইল সাঁতার প্রতিযোগিতা শুরু হয়।

জন্ম
১৯০৮- খ্যাতনামা বাঙালি রবীন্দ্র-বিশারদ পুলিনবিহারী সেন।
১৯৩১- ভারতীয় বাঙালি সংগীতশিল্পী ও সুরকার মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়।
১৯৩৭- বাংলাদেশের প্রখ্যাত ব্যারিস্টার, শিক্ষক, মানবাধিকারকর্মী সালমা সোবহান।
১৯৩৮- শান্তিস্বরূপ ভটনাগর পুরস্কারে সম্মানিত আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ভারতীয় পদার্থবিজ্ঞানী চঞ্চল কুমার মজুমদার।

মৃত্যু
১৯০৮- ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের বাঙালি বিপ্লবী ক্ষুদিরাম বসু। মেদিনীপুর শহরের কাছাকাছি (বর্তমান পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা) কেশপুর থানার অন্তর্গত মৌবনী (হাবিবপুর) গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। তার মায়ের তিন কন্যার পর দুই পুত্র সন্তান অকালে মৃত্যুবরণ করেন। এরপর ক্ষুদিরাম সখন জন্ম নেন তখনকার সমাজের নিয়ম অনুযায়ী তাকে তার মাসির কাছে তিন মুঠো খুদের (চালের খুদ) বিনিময়ে বিক্রি করে দেন তার মা। খুদের বিনিময়ে কেনা হয়েছিল বলে শিশুটির নাম পরবর্তীকালে ক্ষুদিরাম রাখা হয়। মেদিনীপুরেই তার বিপ্লবী জীবনের অভিষেক। ক্ষুদিরাম প্রফুল্ল চাকির সঙ্গে মিলে গাড়িতে ব্রিটিশ বিচারক, ম্যাজিস্ট্রেট কিংসফোর্ড আছে ভেবে তাকে গুপ্তহত্যা করার জন্যে বোমা ছুঁড়েছিলেন। যে ঘটনার ফলে দুজন ব্রিটিশ নারীর মৃত্যু হয়। প্রফুল্ল চাকি গ্রেপ্তারের আগেই আত্মহত্যা করেন। ক্ষুদিরাম গ্রেপ্তার হন। দুজন মহিলাকে হত্যা করার জন্যে তার বিচার হয় এবং চূড়ান্তভাবে তার ফাঁসির আদেশ হয়। ফাঁসি হওয়ার সময় ক্ষুদিরামের বয়স ছিল ১৮ বছর, ৭ মাস এবং ১১ দিন। যেটা তাকে ভারতের কনিষ্ঠতম ভারতের বিপ্লবী অভিধায় অভিষিক্ত করেছিল।
১৯৫৫- বাঙালি সাহিত্যিক অমলেন্দু দাশগুপ্ত।
১৯৯০- বাঙালি শিশু সাহিত্যিক ননীগোপাল চক্রবর্তী।
২০১২- বীর বিক্রম, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাফায়াত জামিল।

কেএসকে/জেআইএম

আরও পড়ুন