এডমুন্ড হিলারির জন্ম ও ব্রুস লির প্রয়াণ
মানুষ ইতিহাস আশ্রিত। অতীত হাতড়েই মানুষ এগোয় ভবিষ্যৎ পানে। ইতিহাস আমাদের আধেয়। জীবনের পথপরিক্রমার অর্জন-বিসর্জন, জয়-পরাজয়, আবিষ্কার-উদ্ভাবন, রাজনীতি-অর্থনীতি-সমাজনীতি একসময় রূপ নেয় ইতিহাসে। সেই ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা স্মরণ করাতেই জাগো নিউজের বিশেষ আয়োজন আজকের এই দিনে।
২০ জুলাই ২০২২, বুধবার। ৫ শ্রাবণ ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
ঘটনা
১৯০৫- ব্রিটিশ সংসদে বঙ্গভঙ্গ আইন প্রথম অনুমোদন পায়।
১৯৪৭- মোহাম্মদ নাসির উদ্দীনের সম্পাদনায় বাংলায় মুসলিম নারীদের সচিত্র সাপ্তাহিক পত্রিকা ‘বেগম’ প্রকাশিত।
১৯৬৯- অ্যাপোলো ১১ অভিযানের নভোচারী নীল আর্মস্ট্রং ও এডুইন অল্ড্রিন জুনিয়র প্রথম মানুষ হিসেবে চাঁদে পা রাখেন।
১৯৯৬- ঢাকা নগর জাদুঘর উদ্বোধন করা হয়।
জন্ম
১৮০৪- ইংরেজ জীববিজ্ঞানী, শারীরস্থানবিৎ ও জীবাশ্মবিদ রিচার্ড ওয়েন।
১৯০২- বাঙালি শিশুসাহিত্যিক ও কবি সুনির্মল বসু।
১৯১৯- নিউজিল্যান্ডের একজন পর্বতারোহী এবং অভিযাত্রী এডমুন্ড হিলারি। তিনি তেনজিং নরগের সঙ্গে ১৯৫৩ সালের ২৯ মে এভারেস্ট শৃঙ্গ আরোহন করেন। তার জন্ম ১৯১৯ সালের ২০ জুলাই নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ড শহরে। বিদ্যালয়ে শিক্ষালাভের সময় থেকেই পর্বতারোহনে উৎসাহী হন হিলারি। ১৯৩৯ সালে মাউন্ট অলিভিয়ার শৃঙ্গে আরোহনের মাধ্যমে তার প্রথম শৃঙ্গজয় শুরু করেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি রয়্যাল নিউজিল্যান্ড এয়ার ফোর্সে যোগ দেন। ১৯৫৩ সালের ব্রিটিশদের এভারেস্ট পর্বত অভিযানের আগে তিনি ১৯৫২ সালে চো ওইয়ু শৃঙ্গে আরোহনের প্রচেষ্টা করে ব্যর্থ হন। কমনওয়েলথ ট্রান্স-অ্যাটলান্টিক অভিযানের অংশ হিসেবে তিনি ১৯৫৮ সালে দক্ষিণ মেরু পৌঁছান। পরে তিনি উত্তর মেরু অভিযান করলে বিশ্বের প্রথম ব্যক্তি হিসেবে পৃথিবীর দুই মেরু ও সর্বোচ্চ শৃঙ্গে পদার্পণের দুর্লভ কৃতিত্ব অর্জন করেন।
১৯৫০- ভারতীয় চলচ্চিত্র তারকা নাসিরুদ্দিন শাহ।
মৃত্যু
১৯৬৫- বাঙালি ব্রিটিশবিরোধী বিপ্লবী ও ভারতীয় মুক্তিযোদ্ধা বটুকেশ্বর দত্ত।
১৯৭২- বাঙালি সংগীতশিল্পী গীতা দত্ত।
১৯৭৩- চীনা মার্শাল আর্ট শিল্পী, শিক্ষক, অভিনেতা ব্রুস লি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সানফ্রান্সিস্কোতে জন্ম তার। তিনি ছিলেন জিৎ কুন দো নামক নতুন ধরনের মার্শাল আর্ট ব্যবস্থার প্রতিষ্ঠাতা। তাকে সর্বকালের অন্যতম প্রভাবশালী এবং বিখ্যাত মার্শাল আর্ট শিল্পীদের একজন হিসেবে গণ্য করা হয়। তার শিক্ষকের নাম ছিল আয়প (ওয়াই আই পি) ম্যান। ব্রুস লি রহস্যজনকভাবে হংকংয়ে মারা যান। তার মৃত্যু নিয়ে যথেষ্ট বিতর্কের সূত্রপাত হয় তখন। যা আজও ভাবায় তার অনুরাগীদের।
১৯৭৪- প্রথিতযশা সংগীতশিল্পী, প্রসিদ্ধ সুরকার ও সংগীত পরিচালক কমল দাশগুপ্ত।
দিবস
বিশ্ব দাবা দিবস
কেএসকে/এসইউ/জেআইএম