ভিডিও EN
  1. Home/
  2. ফিচার

জয়নুল আবেদিন ও আসহাব উদ্দীনের প্রয়াণ

ফিচার ডেস্ক | প্রকাশিত: ০৮:১৪ এএম, ২৮ মে ২০২২

মানুষ ইতিহাস আশ্রিত। অতীত হাতড়েই মানুষ এগোয় ভবিষ্যৎ পানে। ইতিহাস আমাদের আধেয়। জীবনের পথপরিক্রমার অর্জন-বিসর্জন, জয়-পরাজয়, আবিষ্কার-উদ্ভাবন, রাজনীতি-অর্থনীতি-সমাজনীতি একসময় রূপ নেয় ইতিহাসে। সেই ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা স্মরণ করাতেই জাগো নিউজের বিশেষ আয়োজন আজকের এই দিনে।

২৮ মে ২০২২, শনিবার। ১৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৯ বঙ্গাব্দ

ঘটনা
১৭৫৭- ব্রিটিশ কর্তৃক মীর জাফরকে বাংলার নবাব ঘোষণা করা হয়।
১৯৮৭- ম্যাথু রাস্ট নামে ১৯ বছর বয়সী এক অ্যামেচার বিমান চালক ক্রেমলিনের রেড স্কোয়ারে ছোট একটি সেনা বিমান অবতরণ করে বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিল।
১৯৯১- ইথিওপিয়ার রাজধানী আদ্দিস আবাবায় বিদ্রোহীদের ট্যাংকবহর প্রবেশ করতে থাকে এবং দেশটিতে ১৭ বছরের মার্কসবাদী শাসনের অবসান ঘটে।
১৯৯৫- রাশিয়ার নেস্তেগস্কর শহরে প্রবল ভূমিকম্পে দুই হাজার মানুষের প্রাণহানি হয়।

জন্ম
১৫২৪- অটোমান সুলতান দ্বিতীয় সেলিম।
১৮৮৩- বিনায়ক দামোদর সাভারকর, বিপ্লবী ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের সক্রিয় অংশগ্রহণকারী।
১৯০৮- কাল্পনিক গোয়েন্দা চরিত্র জেমস বন্ডের লেখক, সাংবাদিক ও নৌ-গোয়েন্দা ইয়ান ফ্লেমিং।

মৃত্যু
১৯৩৭- অস্ট্রীয় মনোবিজ্ঞানী আলফ্রেড অ্যাডলার।
১৯৪২- ভারতীয় বাঙালি ইতিহাসবিদ ও পুরাতত্ত্ববিদ রমাপ্রসাদ চন্দ।

১৯৭৬- বাংলাদেশের বিখ্যাত চিত্রশিল্পী জয়নুল আবেদিন। ১৯১৪ সালের ২৯ ডিসেম্বর তৎকালীন ময়মনসিংহ জেলার কিশোরগঞ্জ মহুকুমার কেন্দুয়ায় জন্ম তার। নয় ভাই-বোনের মধ্যে জয়নুল আবেদিন ছিলেন সবার বড়। খুব ছোটবেলা থেকেই তিনি ছবি আঁকতে পছন্দ করতেন। ষোলো বছর বয়সে বাড়ি থেকে পালিয়ে বন্ধুদের সঙ্গে কলকাতায় গিয়েছিলেন শুধু গভর্নমেন্ট স্কুল অব আর্টস দেখার জন্য। বাংলাদেশে চিত্রশিল্প বিষয়ক শিক্ষার প্রসারে আমৃত্যু প্রচেষ্টার জন্য তিনি শিল্পাচার্য অভিধা লাভ করেন। তার বিখ্যাত চিত্রকর্মের মধ্যে রয়েছে দুর্ভিক্ষ-চিত্রমালা, মই দেওয়া, সংগ্রাম, সাঁওতাল রমণী, ঝড়, কাক, বিদ্রোহী ইত্যাদি। ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দে গ্রামবাংলার উৎসব নিয়ে আঁকেন তার বিখ্যাত ৬৫ ফুট দীর্ঘ ছবি নবান্ন।

১৯৯৪- সাহিত্যিক ও রাজনীতিক আসহাব উদ্দীন আহমদ। ১৯১৪ সালে তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের চট্টগ্রাম জেলার বাঁশখালী উপজেলার সাধনপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৩৬ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে চট্টগ্রাম কলেজ থেকে বিএ পাস করার পর ১৯৩৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্যে এমএ পাস করেন। শিক্ষকতা দিয়ে কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় মোট ২৭টি গ্রন্থ রচনা করেন। সাহিত্যে অবদানের জন্য তিনি ২০০৫ সালে মরণোত্তর একুশে পদকে ভূষিত হন।

দিবস
নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস

কেএসকে/এসইউ/এমএস

আরও পড়ুন