ভিডিও EN
  1. Home/
  2. ফিচার

তেনজিং নোরগে ও ওয়াজেদ মিয়ার প্রয়াণ

ফিচার ডেস্ক | প্রকাশিত: ০৮:০৯ এএম, ০৯ মে ২০২২

মানুষ ইতিহাস আশ্রিত। অতীত হাতড়েই মানুষ এগোয় ভবিষ্যৎ পানে। ইতিহাস আমাদের আধেয়। জীবনের পথপরিক্রমার অর্জন-বিসর্জন, জয়-পরাজয়, আবিষ্কার-উদ্ভাবন, রাজনীতি-অর্থনীতি-সমাজনীতি একসময় রূপ নেয় ইতিহাসে। সেই ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা স্মরণ করাতেই জাগো নিউজের বিশেষ আয়োজন আজকের এই দিনে।

০৯ মে ২০২২, সোমবার। ২৬ বৈশাখ ১৪২৯ বঙ্গাব্দ।

ঘটনা
১৫০২- ক্রিস্টোফার কলম্বাস তার চতুর্থ অভিযাত্রা শুরু করেন।
১৭৮৮- ব্রিটেনের ক্রীতদাস প্রথা বিলোপের জন্য পার্লামেন্টে বিল পাস।
১৯৬০- বিশ্বখাদ্য ও ড্রাগ প্রশাসন জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য বড়ি ব্যবহার করার অনুমতি দেয়।
১৯৮৪- অক্সিজেন না নিয়েই এভারেস্ট জয় করেন ফু দোর।
১৯৯৪- নেলসন ম্যান্ডেলা বর্ণবৈষম্যহীন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন।

জন্ম
১৫৪০- মেওয়ারের শিশোদিয়া রাজবংশের হিন্দু রাজপুত রাজা মহারাণা প্রতাপ সিং।
১৮৬৬- ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের রাজনৈতিক নেতা ও বিশিষ্ট সমাজ সংস্কারক গোপালকৃষ্ণ গোখলে।
১৮৯৫- মার্কিন অভিনেতা রিচার্ড বার্থেলমেস।
১৯৩৬- ইংরেজ অভিনেত্রী ও রাজনীতিবিদ গ্লেন্ডা জ্যাকসন।

মৃত্যু
১৯৮৫- মার্কিন অভিনেতা এডমন্ড ওব্রায়েন।
১৯৮৬- নেপালী শেরপা পর্বতারোহী তেনজিং নোরগে। নেপালের শোলোখুম্বু জেলায় এক শেরপা পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। তিনি এডমন্ড হিলারির সঙ্গে ১৯৫৩ সালের ২৯ শে মে যৌথভাবে বিশ্বে সর্বপ্রথম পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ এভারেস্ট পর্বত জয় করেন। পর্বতশৃঙ্গে তারা পনেরো মিনিট ছিলেন। এই সময় হিলারি তেনজিংয়ের আলোকচিত্র তোলেন। এই আলোকচিত্রে তেনজিংকে তার বরফ-কুঠার তুলে ধরে থাকতে দেখা যায়। তার বরফ-কুঠারে জাতিসংঘ, ইংল্যান্ড, নেপাল ও ভারতের পতাকা লাগানো ছিল। নেপাল সরকারের পক্ষ থেকে তেনজিংকে জর্জ পদক দেওয়া হয়।

১৯৯৮- ভারতীয় গজল গায়ক তালাত মাহমুদ।
২০০৯- বাংলাদেশি পরমাণুবিজ্ঞানী এম এ ওয়াজেদ মিয়া। তার ডাক নাম সুধা মিয়া। তিনি ১৯৪২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার ফতেহপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পদার্থ বিজ্ঞান ও বহুল পঠিত বিভিন্ন রাজনৈতিক লেখক। তিনি বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান। তিনি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বামী। দীর্ঘদিন কিডনির সমস্যাসহ হৃদরোগ ও শ্বাসকষ্টে ভুগে ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে ৬৭ বছর বয়সে মারা যান তিনি।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বিজ্ঞান গবেষণার জন্য দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহত বিজ্ঞানাগার, এম এ ওয়াজেদ মিয়া বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। নাটোরে প্রস্তাবিত ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও রংপুরে ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ তার নামে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

কেএসকে/জেআইএম

আরও পড়ুন