ভিডিও EN
  1. Home/
  2. ফিচার

ভাষাসৈনিক আবুল কাশেমের প্রয়াণ

ফিচার ডেস্ক | প্রকাশিত: ০৮:০৫ এএম, ১১ মার্চ ২০২২

মানুষ ইতিহাস আশ্রিত। অতীত হাতড়েই মানুষ এগোয় ভবিষ্যৎ পানে। ইতিহাস আমাদের আধেয়। জীবনের পথপরিক্রমার অর্জন-বিসর্জন, জয়-পরাজয়, আবিষ্কার-উদ্ভাবন, রাজনীতি-অর্থনীতি-সমাজনীতি একসময় রূপ নেয় ইতিহাসে। সেই ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা স্মরণ করাতেই জাগো নিউজের বিশেষ আয়োজন আজকের এই দিনে।

১১ মার্চ ২০২২, শুক্রবার। ২৬ ফাল্গুন ১৪২৮ বঙ্গাব্দ।

ঘটনা
১৯১১- রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন তার প্রয়াত স্বামীর নামে সাখাওয়াত মেমোরিয়াল স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন।
১৯৪৮- পাকিস্তান গণপরিষদে বাংলা ভাষাকে সরকারি ভাষার মর্যাদা না দেওয়ায় পূর্ব বাংলায় সাধারণ ধর্মঘট পালিত হয়। পুলিশ ৬৯ জনকে গ্রেফতার করে।
১৯৪৯- বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে পূর্ব বাংলায় রাষ্ট্রভাষা দিবস পালিত হয়।
১৯৪৯- দৈনিক পাকিস্তান অবজারভার (পরে বাংলাদেশ অবজারভার) প্রকাশিত হয়।
১৯৭২- বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয় গ্রিস।

জন্ম
১৮৪০- দার্শনিক, গণিতজ্ঞ ও বাংলা শর্টহ্যান্ড লিপির উদ্ভাবক দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
১৯১৮- শিশুসাহিত্যিক ও আকাশবাণীর ঘোষিকা ইন্দিরা দেবী।
১৯৩৭- ভারতীয় বাঙালি নারী কবি বিজয়া মুখোপাধ্যায়।
১৯৩৯- সাহিত‍্যিক বাণী বসু।

মৃত্যু
১৮৯৪- বিশিষ্ট নাট্যকার ও ঔপন্যাসিক রাজকৃষ্ণ রায়।
১৯৫৫- নোবেল বিজয়ী স্কটিশ অণুজীব বিজ্ঞানী আলেকজান্ডার ফ্লেমিং।
১৯৯১- ভাষা আন্দোলনের অন্যতম নেতা অধ্যক্ষ আবুল কাশেম। ১৯২০ সালের ২৮ জুন চট্টগ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৩৯ সালে "বরমা ত্রাহি-মেনকা উচচ বিদ্যলয়" থেকে তিনটি বিষয়ে লেটার সহ প্রথম বিভাগে কৃতিত্বের সঙ্গে প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। জাতীয় স্বীকৃতি হিসেবে তিনি বাংলা একাডেমি পুরস্কার (১৯৮২), একুশে পদক (১৯৮৭), স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার (১৯৯৩) সহ অসংখ্য পুরস্কার পেয়েছেন। তিনি বাংলা ভাষা আন্দোলনের স্থপতি এবং তমদ্দুন মজলিস ও বাঙলা কলেজের প্রতিষ্ঠাতা।

কেএসকে/জিকেএস

আরও পড়ুন