ভিডিও EN
  1. Home/
  2. ফিচার

আনিসুজ্জামানের জন্ম ও শামসুজ্জোহার প্রয়াণ

ফিচার ডেস্ক | প্রকাশিত: ০৮:১০ এএম, ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২২

মানুষ ইতিহাস আশ্রিত। অতীত হাতড়েই মানুষ এগোয় ভবিষ্যৎ পানে। ইতিহাস আমাদের আধেয়। জীবনের পথপরিক্রমার অর্জন-বিসর্জন, জয়-পরাজয়, আবিষ্কার-উদ্ভাবন, রাজনীতি-অর্থনীতি-সমাজনীতি একসময় রূপ নেয় ইতিহাসে। সেই ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা স্মরণ করাতেই জাগো নিউজের বিশেষ আয়োজন আজকের এই দিনে।

১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২২, শুক্রবার। ৫ ফাল্গুন ১৪২৮ বঙ্গাব্দ।

ঘটনা
১৯৩০- প্লুটো আবিষ্কৃত হয়।
১৯৬৯- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামসুজ্জোহা পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হাতে নিহত হন।
১৯৭৩- বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয় আফগানিস্তান।
১৯৭৬- বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামকে আনুষ্ঠানিক ভাবে বাংলাদেশের নাগিরকত্বে ভূষিত করা করা হয়।
১৯৯৭- বাংলাদেশে প্রথম বেসরকারি বিমান সংস্থার যাত্রীবহন শুরু হয়।

জন্ম
১৭৪৫- ইতালীয় পদার্থবিজ্ঞানী আলেসান্দ্রো ভোল্টা।
১৮৯৪- ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম বিপ্লবী রাজনীতিক ও সমাজতান্ত্রিক ব্যক্তি রফি আহমেদ কিদোয়াই।
১৯২৭- ভারতের প্রখ্যাত সংগীত পরিচালক ও সুরকার মোহাম্মদ জহুর খৈয়াম।

১৯৩৭- বাংলাদেশি শিক্ষাবিদ ও জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামান। পশ্চিমবঙ্গের ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাটে জন্ম তার। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের ইমেরিটাস অধ্যাপক ছিলেন। তিনি ভাষা আন্দোলন (১৯৫২), ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান (১৯৬৯) ও ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন।

প্রবন্ধ গবেষণায় অবদানের জন্য ১৯৭০ সালে তিনি বাংলা একাডেমি থেকে প্রদত্ত বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন। শিক্ষায় অবদানের জন্য তাকে ১৯৮৫ সালে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদত্ত দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা একুশে পদকে ভূষিত করা হয়।

মৃত্যু
১২৯৪- মুঘল সম্রাট কুবলাই খান।
১৫৬৪- ইতালীয় ভাস্কর, চিত্রকর, স্থপতি এবং কবি মাইকেলেঞ্জেলো।
১৮৩০- বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের স্মরণীয় ব্যক্তিত্ব হ্যালহেড।

১৯৬৯- বাঙালি শিক্ষাবিদ এবং অধ্যাপক মোহাম্মদ শামসুজ্জোহা। পুরো নাম সৈয়দ মুহম্মদ শামসুজ্জোহা। তার জন্ম ১৯৩৪ সালের পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলায়। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক (তৎকালীন রিডার) ছিলেন। শামসুজ্জোহাকে দেশের প্রথম শহীদ বুদ্ধিজীবী হিসেবে গণ্য করা হয়।

বাংলা ভাষা আন্দোলনের সময়ও তিনি প্রত্যক্ষভাবে আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরের দায়িত্ব পালনকালে ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ সালে আইয়ুব বিরোধী আন্দোলনের সময় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর আক্রমণের মুখে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের রক্ষা করতে গিয়ে শহীদ হন তিনি।
১৯৭৪- মুক্তিসংগ্রামী, চারণকবি ও সাংবাদিক বিজয়লাল চট্টোপাধ্যায়।

কেএসকে/জিকেএস

আরও পড়ুন