ভিডিও EN
  1. Home/
  2. ফিচার

তিতুমীর ও রাধা বিনোদের জন্ম

ফিচার ডেস্ক | প্রকাশিত: ০৮:৫৭ এএম, ২৭ জানুয়ারি ২০২২

মানুষ ইতিহাস আশ্রিত। অতীত হাতড়েই মানুষ এগোয় ভবিষ্যৎ পানে। ইতিহাস আমাদের আধেয়। জীবনের পথপরিক্রমার অর্জন-বিসর্জন, জয়-পরাজয়, আবিষ্কার-উদ্ভাবন, রাজনীতি-অর্থনীতি-সমাজনীতি একসময় রূপ নেয় ইতিহাসে। সেই ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা স্মরণ করাতেই জাগো নিউজের বিশেষ আয়োজন আজকের এই দিনে।

২৭ জানুয়ারি ২০২২, বৃহস্পতিবার। ১৩ মাঘ ১৪২৮ বঙ্গাব্দ।

ঘটনা
১৮২২- আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রিসের স্বাধীনতা ঘোষণা।
১৮৮০- টমাস আলভা এডিসন বৈদ্যুতিক বাতির বাণিজ্যিক পেটেন্ট করেন।
২০০২- নাইজেরিয়ার লেগোস শহরে সামরিক স্থাপনায় বিস্ফোরণে ১ হাজার ১০০ জন নিহত এবং প্রায় ২০ হাজার লোক গৃহহারা হয়।
২০০৪- বাংলা উইকিপিডিয়ার যাত্রা শুরু।
২০০৬- ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন, টেলিগ্রাফি ও বাণিজ্যিক মেসেজিং সেবা বন্ধ করে দেয়।

জন্ম
১৭৮২- ব্রিটিশ বিরোধী বিপ্লবী তিতুমীর। প্রকৃত নাম সৈয়দ মীর নিসার আলী। তিনি ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট মহকুমার চাঁদপুর গ্রামে একটি সুন্নী মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ওয়াহাবী আন্দোলন এর সাথে যুক্ত ছিলেন। তিনি ব্রিটিশ শাসন ও তাদের অনুগত অত্যাচারী হিন্দু জমিদারদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম এবং তার বিখ্যাত বাঁশের কেল্লার জন্য বিখ্যাত হয়ে আছেন। ব্রিটিশ সেনাদের সঙ্গে যুদ্ধরত অবস্থায় এই বাঁশের কেল্লাতেই তার মৃত্যু হয়।

১৮৮৬- বাঙালি আইনজ্ঞ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও জাপান-বন্ধু ভারতীয় নামে সুপরিচিত রাধা বিনোদ পাল। ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির অন্তর্গত কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের মৌজা সালিমপুরের অধীন তারাগুনিয়া গ্রামে মাতুলালয়ে তার জন্ম। ‘জাপান-বন্ধু ভারতীয়’ বলে খ্যাতি রয়েছে তার। জাপানের ইতিহাসে রাধা বিনোদের নাম শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করা হয়। জাপানের টোকিও শহরে তার নামে জাদুঘর, সড়ক ও স্ট্যাচু রয়েছে। জাপান বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি রিসার্চ সেন্টার রয়েছে।
১৮৯৭- প্রখ্যাত শিশু-সাহিত্যিক কৃষ্ণদয়াল বসু।
১৯০৫- ভারত উপমহাদেশের প্রখ্যাত বাঙালি রাজনীতিবিদ আবুল হাশিম।
১৯৪৩- ভারতের বিজ্ঞাপন জগতের এক কিংবদন্তি রাম রে।

মৃত্যু
১৮১৪- জার্মান দার্শনিক ইয়োহান গটলিব ফিকটে।
১৯৭০- প্রথম বাঙালি টেস্ট ক্রিকেটার প্রবীর কুমার সেন।
১৯৭৮- খ্যাতনামা চিকিৎসক ও সাংবাদিক পশুপতি ভট্টাচার্য।
২০০৫- বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়া।

কেএসকে/এএসএম

আরও পড়ুন