গ্র্যামির মনোনয়নে বিয়ন্সের রেকর্ড, নতুন সাফল্যের হাতছানি
বিয়ন্সে ২০২৫ সালের গ্র্যামি পুরস্কারে শীর্ষ মনোনীত শিল্পী হিসেবে রেকর্ড করেছেন। ‘কাউবয় কার্টার’ অ্যালবাম এবং এর সিঙ্গেল গানের জন্য ১১টি মনোনয়ন পেয়েছেন তিনি। এর আগে ২০০৯ সালে গ্র্যামিতে ১০টি মনোনয়ন পেয়েছিলেন তিনি। সেই রেকর্ড ছাড়িয়ে নতুন রেকর্ডে নাম লেখালেন এই তারকা শিল্পী।
বিয়ন্সে এই বছরের গ্র্যামির তিনটি শীর্ষ ক্যাটেগরিতে মনোনীত হন। সেগুলো হলো রেকর্ড অফ দ্য ইয়ার, সং অফ দ্য ইয়ার এবং অ্যালবাম অফ দ্য ইয়ার। তার সঙ্গে একই ক্যাটাগরিতে মনোনীত হয়েছেন টেলর সুইফট, বিলি আইলিশ, চ্যাপেল রোঅ্যান এবং সাব্রিনা কার্পেন্টার।
আসছে বছরের ১ ফেব্রুয়ারি গ্র্যামি পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে। আপাতত সব চোখ এখন বিয়ন্সের দিকে। দেখার বিষয় তিনি শেষমেশ অ্যালবাম অফ দ্য ইয়ার বা রেকর্ড অফ দ্য ইয়ারের পুরস্কার জিতে চমক দেখাতে পারেন কি না। কারণ অনেক পুরস্কার জয় করা শিল্পীর কাছে এই দুটি স্বীকৃতি এখন পর্যন্ত অধরা।
তবে এবারেও তাকে কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বীতা করতে হবে কেঞ্জরিক লামারের সঙ্গে।
এদিকে চ্যাপেল রোঅ্যান এবং সাব্রিনা কার্পেন্টার বেস্ট নিউ আর্টিস্ট ক্যাটাগরিতেও মনোনীত হয়েছেন। ফলে তারা এই বছর চারটি সাধারণ ক্যাটাগরির জন্য সম্ভাব্য জয়ী হিসেবে আলোচনায় আছেন। যদি রোঅ্যান বা কার্পেন্টার বেস্ট নিউ আর্টিস্টসহ বাকি তিনটি পুরস্কার জিততে পারেন তবে তারা হবেন প্রথম নারী শিল্পী যিনি ২০২০ সালে বিলি আইলিশের পর এই কীর্তি গড়বেন।
এছাড়াও মনোনয়ন পেয়েছেন চার্লি এক্সসিএক্স, পোস্ট মালোন এবং কেঞ্জরিক লামার। প্রত্যেকে পেয়েছেন সাতটি মনোনয়ন। বিয়ন্সের ১১টি মনোনয়ের পর এই তিন শিল্পী আসছে গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মনোনীতদের তালিকায় আছেন।
এই বছরের মনোনয়নগুলো প্রমাণ করে যে সংগীতে নারী শিল্পীদের অবস্থান শীর্ষে। এবার অ্যালবাম অফ দ্য ইয়ার এবং রেকর্ড অফ দ্য ইয়ারের ৮টি মনোনয়নের মধ্যে ৬টিই যাবে নারীদের হাতে। গত বছরের গ্র্যামিতেও নারী শিল্পীদের দাপট দেখা গিয়েছিল।
এলএ/জিকেএস