ঢাকায় আজ থেকে ঝড়, এসেছে ‘টুইস্টার্স’
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে মারা যান কয়েকজন গবেষক। দলের মাত্র দুজন কীভাবে টিকে থাকেন এ নিয়ে জোসেফ কোসিনস্কির গল্প। আজ ঢাকার স্টার সিনেপ্লেক্সে মুক্তি পাচ্ছে সেই গল্প নিয়ে হলিউডের সিনেমা ‘টুইস্টার্স’। ১৯৯৬ সালে মুক্তি পাওয়া ‘টুইস্টার’ ছবির সিক্যুয়েল এটি, পরিচালনা করেছেন লি আইজ্যাক চুং। অভিনয় করেছেন ডেইজি এডগার-জোনস, গ্লেন পাওয়েল, অ্যান্থনি রামোস, ব্র্যান্ডন পেরেয়া, মাউরা টিয়ারনি, সাশা লেন প্রমুখ।
ছবিতে দেখা যাবে যুক্তরাষ্ট্রের ওকলাহোমা রাজ্যে ঘূর্ণিঝড় নিয়ে তদন্ত করতে যায় একদল গবেষক। দলে আছেন জাভি, অ্যাডি, প্রভিন এবং তার প্রেমিক জেব। সেখানে তাদের টিকে থাকা নিয়েই ছবির কাহিনি। ঝড় থামানোর পর্যাপ্ত রাসায়নিক না থাকায় মাঝনদীতে মরতে হয় অ্যাডি, প্রভিন এবং জেবকে। অনেক সংগ্রাম করে বেঁচে যায় কেট এবং জাভি। পাঁচ বছর পর দেখা যায়, কেট নিউইয়র্ক সিটিতে সমুদ্রবিষয়ক জাতীয় এক প্রতিষ্ঠানে কাজ করছে। আর জাভি মোবাইল টর্নেডো রাডার কোম্পানিতে। কেটকে তার দলের সাথে এক সপ্তাহ থেকে অ্যারে রাডার ব্যবহার করে একটি নতুন টর্নেডো স্ক্যানিং সিস্টেম পরীক্ষা করার অনুরোধ করে জাভি।
ছবিতে দেখা যাবে একটি এফএফ টর্নেডো একটি হাওয়া-কলে আঘাত করতে ছুটে আসছে। সেটার জন্য স্ক্যানার বসাতে কেট জাভিকে সাহায্য করতে গিয়ে আর পারে না। স্ক্যান করার বদলে জীবন বাঁচানো তাদের জন্য কঠিন হয়ে পড়ে। যদও শেষ পর্যন্ত কেট ও তার দল তাদের মিশনে সফল হয়।
গত ৮ জুলাই লন্ডনের সিনেওয়ার্ল্ড লিসেস্টার স্কয়ারে ছবির উদ্বোধনী প্রদর্শনী হয়। তারপর ১৯ জুলাই ইউনিভার্সাল পিকচার্স-এর ব্যানারে যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশে মুক্তি পায় এটি। এরইমধ্যে সমালোচকদের কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া পেয়েছে ছবিটি। পাশাপাশি বক্স অফিসেও পেয়েছে আশাব্যঞ্জক সাফল্য। বানাতে ১৫৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় করা ছবিটি এরই মধ্যে আয় করেছে প্রায় ৩১০ মিলিয়ন ডলার।
আরএমডি/জিকেএস