দশ বছর পেরিয়ে বৈশাখী টেলিভিশন
জনপ্রিয় স্যাটেলাইট টেলিভিশন বৈশাখী দশ বছর পেরিয়ে ২৭ ডিসেম্বর ১১ বছরে পা দিচ্ছে। এ উপলক্ষে চ্যানেলটিতে বর্ণাঢ্য আয়োজনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
২৬ ডিসেম্বর রাত ১২ টা ১ মিনিটে প্রথম প্রহরে কেক কেটে বৈশাখীর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা করবেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবাহান চৌধুরী, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক মাহাবুবুল আলম হানিফ, বিএনপি’র ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুলাহ আল নোমানসহ রাজনীতি, শিল্প, সাহিত্য ও সংস্কৃতিক অঙ্গনের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা।
২৭ ডিসেম্বর (রবিবার) সকাল ১১ টায় জাতীয় সংসদের এলডি হলে দ্বিতীয় দফায় কেক কাটবেন জাতীয় সংসদের স্পীকার ড. শিরিন শারমীন চৌধুরী। এসময় মন্ত্রী পরিষদ সদস্য, রাজনীতিবিদ, শিল্প ও সাংস্কৃৃতিক অঙ্গনের বিশিষ্টজন। এদিন সকাল ১১ টা থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত জাতীয় সংসদের এল ডি হলে মিলনমেলার আয়োজন করা হয়েছে। দিনব্যাপী সরাসরি সম্প্রচারিত হবে নানা আয়োজন।
২০০৪ সালে বৈশাখী টেলিভিশনের জন্ম হলেও ২০১০ সালে নতুন আঙ্গিকে যাত্রা শুরু করে বৈশাখী। নতুন নেতৃত্ব ও লোগো পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে দর্শক সমাদৃত হয়ে উঠে বৈশাখী। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী বৈশাখী টেলিভিশন পেশাগত দক্ষতা ও সততা দিয়ে সংবাদ পরিবেশন ও সময়উপযোগী অনুষ্ঠান নির্মাণে যত্নশীল সবসময়।
প্রসঙ্গত, বৈশাখী টেলিভিশনের ১১ বছর পূর্তিতে বাণী দিয়েছেন মহামান্য রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, জাতীয় সংসদের মাননীয় স্পীকার ড. শিরিন শারমীন চৌধরী, বিরোধীদলীয় নেত্রী বেগম রওশন এরশাদ, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু ও বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া।
বানীতে বৈশাখী টেলিভিশনের উত্তোরত্তোর সফলতা কামনা করেছেন তারা। সকল সংকট অতিক্রম করে বৈশাখী টেলিভিশন অনেক দূর এগিয়ে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন তারা। একই সঙ্গে তারা প্রত্যাশা করেন অতীতের মতো ভবিষ্যতেও বাংলাদেশের শিল্প-সংস্কৃতি ও সাংবাদিকতার বিকাশে বৈশাখী টেলিভিশন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
এলএ