মিতা হকসহ শিল্পকলায় একুশে পদক পাচ্ছেন যারা
বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রশংসনীয় অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে এ বছর দেশের ২০ জন নাগরিক ও ১টি প্রতিষ্ঠানকে একুশে পদক দিতে যাচ্ছে সরকার। আজ ৫ ফেব্রুয়ারি সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মো. ফয়জুর রহমান ফারুকী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে একুশে পদকজয়ীদের নাম প্রকাশ করা হয়েছে।
এবারে শিল্পকলা ও চারুকলা বিভাগে অবদান রাখার জন্য একুশে পদক পাচ্ছেন ছয়জন। তারা হলেন সংগীতে বেগম ডালিয়া নওশিন, শঙ্কর রায়, মিতা হক, নৃত্যে মো. গোলাম মোস্তফা খান, অভিনয়ে এস এম মহসীন এবং চারুকলায় অধ্যাপক শিল্পী ড. ফরিদা জামান।
ওই বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে একুশে পদক বিজয়ীদের হাতে আনুষ্ঠানিকভাবে পদক তুলে দেবেন।
শিল্পকলা ও চারুকলার বাইরে ভাষা আন্দোলনের জন্য পদক পেয়েছেন মরণোত্তর মরহুম আমিনুল ইসলাম বাদশা। মুক্তিযুদ্ধে মরণোত্তর একুশে পদক পেয়েছেন হাজি আক্তার সরদার, আব্দুল জব্বার, ডা. আ আ ম মেসবাহুল হক (বাচ্চু ডাক্তার)।
সাংবাদিকতায় জাফর ওয়াজেদ (আলী ওয়াজেদ জাফর)। গবেষণায় ড. জাহাঙ্গীর আলম, হাফেজ কারী আল্লামা সৈয়দ মোহাম্মদ ছাইফুর রহমান নিজামী শাহ।
শিক্ষায় অধ্যাপক ড. বিকিরণ প্রসাদ বড়ুয়া। অর্থনীতিতে অধ্যাপক ড. শামসুল আলম।
সমাজসেবায় সুফি মোহাম্মদ মিজানুর রহমান। ভাষা ও সাহিত্যে ড. নুরুন নবী, সিকদার আমিনুল হক (মরণোত্তর) ও বেগম নাজমুন নেসা পিয়ারি। চিকিৎসায় অধ্যাপক ডা. সায়েবা আখতার।
একমাত্র প্রতিষ্ঠান হিসেবে গবেষণায় একুশে পদক পাচ্ছে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট।
এলএ/জেআইএম