নাড়ির টানে বাড়ির পানে তারকারা
দরজায় কড়া নাড়ছে ঈদ। তাই সব ব্যস্ততাকে উপেক্ষা করেই যেন নাড়ির টানেই টেনে নিচ্ছে সবাইকে। ঢাকার বদ্ধতা আর শত কর্মব্যস্ততা ঠেলে অবশেষে গ্রামে যাওয়া। আর সেখানে একটাই উপলক্ষ, ঈদ। ঈদে বাড়ি ফেরার আনন্দের অনুভূতি সবার কাছেই সমান। তাই এমন প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে নেই সাধারণ মানুষ থেকে তারকা পর্যন্ত।
ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে এরই মধ্যে অনেকেই চলে গেছেন গ্রামের বাড়িতে। আবার অনেকে এখনও প্রস্তুতি নিচ্ছেন শেষ মুহূর্তে হলেও যেন ফেরা যায় বাড়ি। এর মধ্যে বাদ নেই দেশের তারকারাও। তারাও ছুটছেন শেকড়ের টানে।
গ্রামে গিয়ে আবারো সেই বন্ধুদের সঙ্গে উদ্দীপনায় মেতে উঠতে চান তারাও। ক্লান্ত-শ্রান্ত শরীর, পথের নানা বিড়ম্বনা কিংবা দুর্ভোগ; সবকিছু মেনে নিয়ে যুদ্ধ জয় করে বাড়ি ফেরা।
ক্লোজআপ তারকা রিংকু বলেন, নাড়ির টান সরাসরি উপভোগের ব্যাপার। আর চিত্রনায়ক জায়েদ খান বলেন, গ্রামের ঈদ ঢাকার ঈদের চেয়ে অনেক বেশি আনন্দের।
সবার কাছেই ছোটবেলার ঈদ যেন সব সময়ই স্বপ্নের মত। তাই তারকারাও বৈচিত্র্য ভাবছেন শহর থেকে গ্রামের ঈদ উৎসবকে।
অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী জানান, শহরের ঈদের মধ্যে সীমাবদ্ধতা থাকে যা গ্রামে নেই। সব ব্যস্ততাকে ফাঁকি দিয়ে তাই গ্রামের সারল্য ভালোবাসার পানে ছুটছেন সবাই। সবকিছু ফেলে প্রিয় মানুষকে অল্প কয়েকদিনের জন্য কাছে পেয়ে হয়তো ভুলে যাবেন ইট পাথরের মাঝে জমে থাকা সব কষ্ট।
এসকেডি/এমএস