সুরের সিঁড়ি বেয়ে শ্রেয়ার একত্রিশে পা
তাঁর সুরে মুগ্ধ গোটা বিশ্ব। সাত সুর তাঁর কণ্ঠে খেলে যায় পাখির মতো। পার্বতীর বিরহ কথা ‘সিলসিলা ইয়ে চাহাত কা’ হোক, আর প্রেমিকের হাত ধরে ‘চালো তুমকো লেকার চালে’র মতো প্রেমিকার আবদার হোক, সুরের দুনিয়া জানে ‘চার কদম’ কেন বাকি জীবনটাও সুরের জাদুতে দুনিয়া মাতাবেন মেলোডি কুইন শ্রেয়া ঘোষাল।
১১ই মার্চ তিনি পা দিলেন ৩১শে-এর দোরগোড়ায়। ছোট থেকেই লতা-আশার খুব বড় ভক্ত ছিলেন শ্রেয়া। স্বপ্ন দেখতেন তাঁদের মতো গায়িকা হওয়ার। আর একদিন সেই সুযোগ এসেও গেলে তাঁর কাছে ।
তৎকালীন জনপ্রিয় গানের অনুষ্ঠান ‘সা রে গা মা পা’-তে অংশগ্রহণ করেন তিনি। সে বছর জয়ের মুকুট আসে তাঁর মাথায়। ১৯৯৮ সালে প্রথম অ্যালবাম ‘বেঁধেছি বীণা’ মুক্তি পায় তাঁর। তবে এরপর বেশ কয়েকটি অ্যালবামে গান গাইলেও বলিউডের পাড়ি জমানোটা সহজ ছিল না শ্রেয়ার কাছে।
২০০২ সালে পরিচালক সঞ্জয় লীলা বানসালি ‘দেবদাস’ ছবিতে প্রথম ব্রেক দিয়েছিলেন তাঁকে। আর তারপর তাঁর সুরের মধুরতা ছেয়ে ফেলল গোটা বলিউড। একের পর এক ছবিতে প্লে-ব্যাক সিঙ্গার হিসাবে পরিচাকলের পছন্দরের তালিকায় প্রথম নামটি উঠে আসে তাঁর।
সম্প্রতি সাত পাকে বাঁধা পড়েছেন সপ্ত সুরের এই রাণি। ছোটবেলার বন্ধু শিলাদিত্যকে বিয়ে করেছেন তিনি। আপাতত চুটিয়ে সংসার করছেন শ্রেয়া।
এসআরজে