ভিডিও EN
  1. Home/
  2. একুশে বইমেলা

ডা. স্বপ্নীলের ‘কোভিড-১৯’ এর মোড়ক উন্মোচন

নিজস্ব প্রতিবেদক | প্রকাশিত: ০৫:৩৮ পিএম, ০১ মার্চ ২০২২

করোনা মহামারি নিয়ে লেখা বিভিন্ন সময়ের প্রবন্ধ সংকলনে অমর একুশে বইমেলায় ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীলের লেখা ‘কোভিড-১৯’ এর মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১ মার্চ) বিকেলে একুশে বইমেলার সোহরাওয়ার্দী উদ্যান প্রাঙ্গণে এই মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

এসময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, বইটিতে নানা বিষয় তুলে ধরা হয়েছে। ভিন্ন ভিন্ন আঙ্গীকে প্রবন্ধগুলো লেখা হয়েছে। এখানে যা রয়েছে তা কোভিড নিয়ে আন্তর্জাতিক রাজনীতি ও সমাজ সংস্কৃতির সঙ্গে রূপকার্থেও উল্লেখ করেছেন লেখক। এটি একটি অসাধারণ কাজ লেখকের।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ডা. কামরুল হাসান খান বলেন, কোভিড নিয়ে আমরা যারা গবেষণা করি তারা জানি করোনা সারাবিশ্বে কি ধরনের প্রভাব ফেলেছে। ফলে এই সময়ের নানা চিত্র বইটিতে তুলে ধরা হয়েছে, যা আগামী প্রজন্ম কোভিড সময়ের চিত্র জানতে পারবে।

বইটির লেখক অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল বলেন, ‘কোভিড-১৯’ বইটিতে করোনা চিকিৎসক, রোগী, সামাজিক কাজে ও ভ্যাকসিনের যে প্রক্রিয়া সবকিছুই নানাভাবে দেখার চেষ্টা করেছি। দেখেছি কোভিডের সময় মানুষের ঘরবন্দি হয়ে থাকার চিত্র। আর সে সময় রোগী, পরিবার ও আপনজনদের নানা দুঃখকষ্ট। আমি এটা লিখেছি কোভিডকালীন কি অবস্থা ছিল সেটা যেন পরবর্তী প্রজন্ম জানতে পারে।

Shopnil1.jpg

‘কোভিড-১৯’ বইটি মাওলা ব্রাদার্স প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হয়েছে। প্রচ্ছদ করেছেন ধ্রুব এষ। বইটির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৪৫০ টাকা।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, লেখক বেঁচে থাকে তার লেখনির মাধ্যমে। লেখক না থাকলেও বেঁচে থাকবেন করোনাকালে লেখা এই অসাধারণ বইটির মাধ্যমে। বইটি পড়লে নানা বিষয় জানতে পারবেন। করোনার সময় বঙ্গভ্যাস্কসহ ভ্যাকসিনের বিষয়েও জানা যাবে। বাংলাদেশ কীভাবে এই করোনা মোকাবিলা করছে সেটি তুলে ধরেছেন বইটিতে।

মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ, সম্প্রীতি বাংলাদেশের আহ্বায়ক পীয্যুষ বন্দ্যোপাধ্যায়, বঙ্গভ্যাক্সের উদ্ভাবক ড. কাকন নাথ, মাওলা ব্রাদার্সের প্রকাশক আহমেদ মাহমুদুল হক প্রমুখ।

আরএসএম/এমআরএম/এমএস