গুচ্ছ ভর্তি নিয়ে রাতে ভিসিদের বৈঠক, আসতে পারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়ে গঠিত জিএসটি গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার ভবিষ্যৎ নির্ধারণে বৈঠকে বসছেন উপাচার্যরা (ভিসি)।
শনিবার (২১ ডিসেম্বর) রাত ৯টায় ভার্চুয়ালি এ সভা অনুষ্ঠিত হবে। তবে এতে কতটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অংশ নেবেন, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
চলতি ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার আহ্বায়ক এবং মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (মাভিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক আনোয়ারুল আজীম এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, শনিবার উপাচার্যদের নিয়ে ভার্চুয়াল সভা ডাকা হয়েছে। এ সভায় চলতি বছরের ভর্তি কার্যক্রম শেষ করাসহ আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে।
আরও পড়ুন
- বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিল করতে হবে: সারজিস
- একই দিনে তিন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় শিক্ষার্থীরা বিপাকে
- প্রকৌশল গুচ্ছ টিকিয়ে রাখতে উপাচার্যদের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের চিঠি
মাভিপ্রবি উপাচার্য বলেন, মূলত দুটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচ্যসূচি থাকবে। আগামী বছরের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে আলোচনা একটি। মানে আগামী বছর গুচ্ছ থাকবে কি না, থাকলে কারা কারা এবং কীভাবে হবে। আরেকটি বিষয় হলো- চলতি বছরের মাইগ্রেশন বন্ধ করার বিষয়টি নিয়েও সভায় সিদ্ধান্ত হতে পারে।
২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি প্রক্রিয়া চালু হয়। সবশেষ শিক্ষাবর্ষে সাধারণ গুচ্ছভুক্ত ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয় একসঙ্গে ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে ভর্তি করেছে।
তবে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে। এরই মধ্যে জগন্নাথ, কুমিল্লা, খুলনা এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ভর্তি পরীক্ষা নিতে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে।
এদিক, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরাও গুচ্ছ থেকে বেরিয়ে যেতে প্রশাসনকে চাপ দিচ্ছেন। একই দাবিতে সেখানে শিক্ষার্থীরাও আন্দোলনে নেমেছেন।
এছাড়া প্রকৌশল গুচ্ছ থেকে বেরিয়ে তিনটি (চুয়েট, রুয়েট ও কুয়েট) বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। কৃষি গুচ্ছ থেকেও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় বেরিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।
এএএইচ/ইএ/এমএস
সর্বশেষ - শিক্ষা
- ১ ন্যাশনাল বায়োটেকনোলজি থিসিস প্রতিযোগিতায় বিজয়ী চবি
- ২ গুচ্ছ ভর্তি নিয়ে রাতে ভিসিদের বৈঠক, আসতে পারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
- ৩ নীতিমালা জারি: শিক্ষক দুবার, শিক্ষিকা তিনবার বদলির সুযোগ পাবেন
- ৪ পরীক্ষায় ৩০ মিনিট বেশি সময় পাবেন প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীরা
- ৫ নেকাব না খোলায় ছাত্রীকে পরীক্ষা দিতে না দেওয়া অধ্যক্ষ ওএসডি