গুচ্ছে ৬ ধাপে ভর্তি নিয়েও শূন্যই থাকলো দুইশোর বেশি আসন
ছয় দফা ভর্তির সুযোগ দিয়েও গুচ্ছভুক্ত ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ে আসন পূরণ করা সম্ভব হয়নি। বাধ্য হয়ে দুই শতাধিক আসন শূন্য রেখেই ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি শেষ করার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
গুচ্ছ ভর্তি কমিটি সূত্র জানায়, গত ২২ আগস্ট গুচ্ছের শেষ ধাপের ভর্তি নেওয়া হয়। ভর্তি বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী— চার ধাপে শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হয়। এরপরও ২ হাজার ২০০ আসন শূন্য ছিল।
শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের অনুরোধ এবং আসন শূন্য থাকা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর চাহিদা অনুযায়ী আরও দুই ধাপে ভর্তি নেওয়া হয়। ‘বিশেষ’ দুই ধাপেও ভর্তি শেষ হয় মঙ্গলবার (১৭ অক্টোবর)। এরপরও শূন্য রয়েছে দুইশোর বেশি আসন। এসব আসনে আর কোনো ভর্তির সুযোগ নেই।
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা কমিটির যুগ্ম-আহ্বায়ক এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘দফায় দফায় সুযোগ দিয়ে আমরা শূন্য আসন পূরণের চেষ্টা করেছি। যথাসম্ভব সফলও হয়েছি। এরপর আর সম্ভব নয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘১৭ অক্টোবর আনুষ্ঠানিকভাবে ভর্তি শেষের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। আর কাউকে ভর্তি নেওয়ার সুযোগ নেই। আমি মনে করি—২২ বিশ্ববিদ্যালয়ে দুইশো বা আড়াইশো আসন শূন্য থাকা খুব বেশি নেতিবাচক নয়।’
চলতি বছরের ২০ জুন গুচ্ছভুক্ত ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ে অনলাইনে ভর্তির আবেদন শুরু হয়। পরে পর্যায়ক্রমে তিনটি ইউনিটে পরীক্ষা গ্রহণ ও ফল প্রকাশ করা হয়।
চলতি বছর ‘এ’ ইউনিটে (বিজ্ঞান) পাসের হার ৪৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ, ‘বি’ ইউনিটে (মানবিক) পাসের হার ৫৬ দশমিক ৩২ শতাংশ, ‘সি’ ইউনিটে (ব্যবসায় অনুষদ) পাসের হার ৬৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ।
এএএইচ/জেডএইচ
সর্বশেষ - শিক্ষা
- ১ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিরোধে হাসিনার বিদায় ত্বরান্বিত হয়: প্রেস সচিব
- ২ সরকারিতে আসনের চারগুণ আবেদন, সাড়া নেই বেসরকারিতে
- ৩ সাত কলেজের ফেল করা শিক্ষার্থীদের জন্য জরুরি নির্দেশনা
- ৪ গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্মরণসভা করার নির্দেশ
- ৫ পিএইচডি-এমফিলধারী ২০৬ শিক্ষককে সংবর্ধনা দিলো জমিয়াতুল মোদার্রেছীন