ভিডিও EN
  1. Home/
  2. শিক্ষা

গুচ্ছভর্তি: বিজ্ঞানে তৃতীয় ধাপে আবেদনের সুযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক | প্রকাশিত: ১০:২৭ এএম, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২১

২০ বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছভর্তি কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এতে প্রাথমিক আবেদনে বাদ পড়া বিজ্ঞান শাখার শিক্ষার্থীদের তৃতীয় ধাপে আবেদন করার সুযোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপে আবেদনের সংখ্যা কম হওয়ায় প্রাথমিক আবেদনে বাদ পড়া শিক্ষার্থীদের তৃতীয় ধাপে আবেদনের সুযোগ দেওয়া হবে বলে জানা গেছে।

ভর্তি পরীক্ষা কমিটি সূত্রে জানা গেছে, আবেদনে মোট তিন ইউনিটের প্রায় ৯৪ হাজার শিক্ষার্থী চূড়ান্ত আবেদন করেনি। বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্য বিভাগে চূড়ান্ত আবেদন জমা পড়েছে দুই লাখ তিন হাজার ৫১৪টি। এর মধ্যে বিজ্ঞানের জমা পড়েছে এক লাখ দুই হাজার ৯৬০টি। আর মানবিকের ৬৭ হাজার ১১৭টি এবং বাণিজ্যের ৩৩ হাজার ৪৩৭টি।

এদিকে, দ্বিতীয় ধাপের আবেদনে প্রায় ২৯ হাজার শিক্ষার্থী সুযোগ পেলেও বঞ্চিত হচ্ছেন ৩৪ হাজার শিক্ষার্থী। আবেদন বঞ্চিত এসব শিক্ষার্থীদের মধ্যে মেধা তালিকায় শুরুর দিকে থাকা শিক্ষার্থীরা তৃতীয় ধাপে চূড়ান্ত আবেদনের সুযোগ পাবেন।

এ বিষয়ে গুচ্ছভর্তি পরীক্ষার টেকনিক্যাল কমিটির আহ্বায়ক ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুনাজ আহমেদ নূর জাগো নিউজকে বলেন, প্রথম ধাপে পর্যাপ্ত আবেদন এলেও দ্বিতীয় ধাপে শিক্ষার্থীদের আবেদন আসছে না। এটি নিয়ে নতুন সংকট তৈরি হয়েছে।

তিনি বলেন, গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত বিজ্ঞান বিভাগে মোট এক এক লাখ ১৬ হাজার শিক্ষার্থী আবেদন করেছে। এর মধ্যে দ্বিতীয় ধাপে রয়েছে প্রায় ১৩ হাজার। আবেদন সংখ্যা কম হওয়া সেক্ষেত্রে তৃতীয় ধাপে বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের আবেদনের সুযোগ দেওয়া হবে। এ বিষয়ে আগামীকাল সকাল ১০টার পরে বিস্তারিত জানানো হবে।

গুচ্ছভর্তি পরীক্ষার প্রাথমিক আবেদন করেছিলেন তিন লাখ ৬০ হাজার ৪০৬ জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগ অর্থাৎ ‘এ’ ইউনিটে আবেদন করেছেন এক লাখ ৯৪ হাজার ৮৪১ জন শিক্ষার্থী, মানবিক বিভাগ অর্থাৎ ‘বি’ ইউনিটে আবেদন করেছেন এক লাখ সাত হাজার ৯৩৩ জন। বাণিজ্য বিভাগ ‘সি’ ইউনিটে আবেদন করেছেন ৫৭ হাজার ৬৩২ শিক্ষার্থী।

এরমধ্যে মানবিক ও বাণিজ্য বিভাগের সবাই চূড়ান্ত আবেদনে অংশ নিতে পারলেও বিজ্ঞান বিভাগের এক লাখ ৩১ হাজার ৯০৫ শিক্ষার্থী চূড়ান্ত আবেদন করতে পারবে বলে জানানো হয়েছিল। গত ২৫ আগস্ট চূড়ান্ত আবেদনের ফল প্রকাশ করা হয়।

এমএইচএম/এমএসএম/এমএস