১৭ অক্টোবর থেকে মেডিকেলে ভর্তি, ক্লাস শুরু ১ জানুয়ারি
সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য নির্বাচিত তিন হাজার ৩১৮ জন ছাত্রছাত্রীর ভর্তি কার্যক্রম আগামী ১৭ অক্টোবর শুরু হবে। ভর্তির শেষ দিন ২৮ অক্টোবর। নির্ধারিত এই ১২ দিন অফিস চলাকালীন কলেজ কর্তৃপক্ষকে অবশ্যই ভর্তি শেষ করতে হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা। ভর্তিকৃত ছাত্রছাত্রীদের নীতিমালা অনুসারে পর্যায়ক্রমে তিনবার কেবলমাত্র মাইগ্রেশনের মাধ্যমে অন্য মেডিকেল কলেজে বদলি করা যাবে।
ভর্তির সময় যেসব কাগজপত্র জমা দিতে হবে
এসএসসি ও এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট, এসএসসি, এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার সনদপত্র/প্রশংসাপত্র, জেলা কোটার দাবির ক্ষেত্রে স্থানীয সিটি কর্পোরেশনের মেয়র/পৌরসভার চেয়ারম্যান/ইউনিযন পরিষদের চেয়ারম্যান/ওযার্ড কমিশনা প্রদত্ত নাগরিক সনদপত্র।
চার কপি সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত ছবি। পার্বত্য জেলার উপজাতীয় প্রার্থীর ক্ষেত্রে সার্কেল চিফ এবং জেলা প্রশাসকের সনদ ও অ-উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সার্কেল চিফ বা জেলা প্রশাসকের সনদপত্র। মুক্তিযোদ্দা কোটার ক্ষেত্রে মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট দাখিল করতে হবে।
উল্লেখ্য, সোমবার সন্ধ্যায় চলতি বছরের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়। বিএমডিসির নীতিমালা অনুসারে লিখিত পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর ও এসএসসি/সমমান এবং এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ হতে প্রাপ্ত নম্বর যোগ করে অর্জিত স্কোরের ভিত্তিতে (মেধা ও পছন্দ) তিন হাজার ৩১৮ জন ছাত্রছাত্রীকে ৩১টি সরকারি মেডিকেল কলেজ ভর্তির জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত করা হয়।
মোট তিন হাজার ৩১৮ আসনের মধ্যে সাধারণ আসন তিন হাজার ২২১টি, মুক্তিযোদ্ধার পুত্র-কন্যা ও পুত্র-কন্যাদের পুত্র-কন্যাদের জন্য ৬৭টি এবং পশ্চাদপদ জনগোষ্ঠীর জন্য ২০টি আসন সংরক্ষিত।
এমইউ/বিএ
আরও পড়ুন
সর্বশেষ - শিক্ষা
- ১ ছাত্ররাজনীতি মুক্ত খুবিতে শুরু হচ্ছে ভর্তির আবেদন
- ২ আন্দোলনের মুখে প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পদত্যাগ
- ৩ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ইংরেজি শেখায় উদাসীন: উপাচার্য
- ৪ ন্যাশনাল বায়োটেকনোলজি থিসিস প্রতিযোগিতায় বিজয়ী চবি
- ৫ গুচ্ছ ভর্তি নিয়ে রাতে ভিসিদের বৈঠক, আসতে পারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত