ভিডিও EN
  1. Home/
  2. অর্থনীতি

নেতিবাচক ধারায় ডিএসই`র লেনদেন

প্রকাশিত: ১১:২৭ এএম, ২২ অক্টোবর ২০১৫

টানা চার সপ্তাহ জুড়ে নেতিবাচক ধারায় রয়েছে দেশের শেয়ারবাজার। এর ধারাবাহিকতায় গেল সপ্তাহে শেয়াবাজারে সব ধরনের সূচকের পাশাপাশি পতন হয়েছে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের দর। একই সঙ্গে কমেছে টাকার অংকে লেনদেন পরিমাণও।

দুর্গাপূজার ছুটির কারণে বৃহস্পতিবার শেয়ারবাজারে লেনদেন বন্ধ থাকায় বিদায়ী সপ্তাহে শেয়ারবাজারে চার কার্যদিবস লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দুই দিন সূচক বাড়লেও বাকি দুইদিন ছিল পতনে।

বাজার পর্যালোচনায় দেখা গেছে, শেয়ারবাজারে লেনদেনের পরিমাণ কমছেই। দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৩৪২ কোটি ৩ লাখ ৫৪ হাজার টাকা। যা এর আগের সপ্তাহের তুলনায় ৫৭৫ কোটি ৮২ লাখ ৭৭ হাজার টাকা বা ৩০ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ কম। আগের সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৯১৭ কোটি  ৮৬ লাখ ৩২ হাজার টাকা। আর গত সপ্তাহে ডিএসইতে গড়ে প্রতিদিন লেনদেন হয়েছে ৩৩৫ কোটি ৫০ লাখ টাকার।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে সপ্তাহে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২৮ দশমিক ৯৫ পয়েন্ট বা দশমিক ৬২ শতাংশ, ডিএস৩০ সূচক কমেছে ৩ দশমিক ৯৫ পয়েন্ট বা দশমিক ২২ শতাংশ। আর শরীয়াহ বা ডিএসইএস কমেছে ১ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট বা দশমিক ১৪ শতাংশ।

গেল সপ্তাহে হ্রাস পেয়েছে লেনদেন হওয়া বেশিভাগ শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের দর। ডিএসইতে তালিকাভুক্ত মোট ৩২৮টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে মাত্র ১০৭টির, কমেছে ২০১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টির। আর লেনদেন হয়নি ২টি কোম্পানির শেয়ার।

সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন দশমিক ১৯ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ২২ হাজার ১ কোটি ৮৫ লাখ ৮৮ হাজার টাকায়। আর সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) দশমিক ২০ শতাংশ কমে ১৫ দশমিক ৫৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

এসআই/আরএস/আরআইপি