ভিডিও EN
  1. Home/
  2. অর্থনীতি

ডিএসইর মূল্য আয় অনুপাত বেড়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক | প্রকাশিত: ০৪:২৪ পিএম, ০৪ মে ২০১৯

টানা দরপতন থেকে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় ফেরার ইঙ্গিত দিচ্ছে শেয়ারবাজার। গত সপ্তাহে শেয়ারবাজারে লেনদেন হওয়া সিংহভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) আগের সপ্তাহের তুলনায় কিছুটা বেড়েছে।

বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত সপ্তাহে চার কার্যদিবস লেনদেন হয়। এরমধ্যে দুই কার্যদিবস বাজারে উত্থানের দেখা মিলে। এরমধ্যে বৃহস্পতিবার সাম্প্রতিক সময়ের মধ্যে সব থেকে বড় উত্থান হয়। এতে সপ্তাহজুড়ে বাজারটিতে লেনদেনে অংশ নেয়া ৬৪ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। ফলে বেড়েছে ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্সসহ অপর দুটি সূচক।

সবকটি মূল্য সূচকের উত্থানের প্রভাবে বেড়েছে ডিএসইর পিই রেশিও। গত সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই ছিল ১৪ দশমিক ১১ পয়েন্ট। যা সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের লেনদেন শেষে ১৪ দশমিক ১৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অর্থাৎ ডিএসইর পিই রেশিও আগের সপ্তাহের তুলনায় বেড়েছে দশমিক শূন্য সাত পয়েন্ট বা দশমিক ৫০ শতাংশ।

খাত ভিত্তিক তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, বরাবরের মতো সব থেকে কম পিই রেশিও রয়েছে ব্যাংক খাতের। সপ্তাহ শেষে এ খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে সাত দশমিক ৯৯ পয়েন্টে। এর পরেই রয়েছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত। এ খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ১২ দশমিক শূন্য দুই পয়েন্টে।

এছাড়া খাদ্য খাতে ১২ দশমিক ৪২, বীমা খাতে ১৩ দশমিক ৬৫, টেলিযোগাযোগ খাতে ১৪ দশমিক শূন্য পাঁচ, প্রকৌশল খাতে ১৫ দশমিক ৪৫, বস্ত্র খাতে ১৬ দশমিক ৫২, সেবা ও আবাসন খাতে ১৬ দশমিক ৯০, সিরামিক খাতে ১৯ দশমিক ৭৩, ওষুধ ও রসায়ন খাতে ১৮ দশমিক ৪৭ এবং আর্থিক খাতে ১৯ দশমিক ৮৭ পয়েন্টে পিই রেশিও অবস্থান করছে।

বাকি খাতগুলোর ইপি ২০-এর ওপরে অবস্থান করছে। এর মধ্যে- তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ২০ দশমিক ২১, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ২১ দশমিক ৫৫, বিবিধ খাতে ২৩ দশমিক ৪৩, সিমেন্ট খাতে ৩০ দশমিক ৩৮, চামড়া খাতে ৩০ দশমিক ৬৪, পেপার খাতে ৩৩ দশমিক ২১ এবং পাট খাতে পিই ৫৪১ দশমিক ৫০ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

এমএএস/এএইচ/এমকেএইচ

আরও পড়ুন