ভিডিও EN
  1. Home/
  2. অর্থনীতি

বাংলাদেশের ৩২টি মিশনের রফতানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন

জাগো নিউজ ডেস্ক | প্রকাশিত: ০৯:১১ এএম, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৮

চলতি অর্থবছরের (২০১৭-১৮) প্রথমার্ধে বিদেশে ৫৭টি বাংলাদেশ মিশনের মধ্যে ৩২টি মিশন সফলভাবে তাদের রফতানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সক্ষম হয়েছে। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) একথা জানায়।

চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর মেয়াদে প্রধান যে মিশনগুলো রফতানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করেছে, সেগুলো হচ্ছে- ব্রাসেলস, নয়াদিল্লী, ক্যানবেরা, অটোয়া, লন্ডন, মাদ্রিদ, ওয়াশিংটন, এথেন্স, হেগ, মাস্কাট, মানামা, ওয়ারশ, রিয়াদ, রোম এবং নিউইয়র্ক।

অন্যদিকে বার্লিন, টোকিও, প্যারিস, মস্কো, স্টোকহোম, বেইজিং, ইয়াংগুন, জেনেভা, হ্যানর, ভিয়েনা, কোপেনহেগেন এবং আঙ্কারার মতো অন্যান্য মিশন ৬ মাসের রফতানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে।

এই সময়ে সামগ্রিক রফতানি আয়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৭,৯১৬.০২ মিলিয়ন ডলার। এ সময়ে রফতানি লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ১৭,৮৭৫ মিলিয়ন ডলার।

ইপিবি’র সর্বশেষ রফতানি পরিসংখ্যানে বলা হয়, ২৫টি মিশন তাদের নিজ নিজ রফতানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সক্ষম হয়নি। যে ২৫টি মিশন রফতানি লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করেনি এর মধ্যে ১২টি মিশন পূর্ববর্তী বছরে একই সময়ের চেয়ে রফতানি প্রবৃদ্ধি বেড়েছে। এ মিশনগুলো হলো- বার্লিন, টোকিও, সিঙ্গাপুর, কুয়ালালামপুর, প্যারিস, মস্কো, ম্যানিলা, জাকার্তা, স্টকহোম, রাবাত, কাঠমান্ডু এবং কলম্বো।

বেইজিং, ইয়াংগুন, দুবাই, জেনেভা, বৈরুত, বাগদাদ, হ্যানয়, ভিয়েনা, কোপেনহেগেন, দারুস সালাম, ব্যাংকক এবং আঙ্কারা মিশনের রফতানি প্রবৃদ্ধি পূর্ববর্তী বছরের একই মেয়াদের আয়ের চেয়ে কমেছে।

যে ৩২টি মিশন রফতানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করেছে সেগুলো হলো- ব্রাসেলস, নয়াদিল্লী, ক্যানবেরা, অটোয়া, তেহরান, লন্ডন, মাদ্রিদ, ওয়াশিংটন, এথেন্স, মানামা, ওয়ারশ, রিয়াদ, কায়রো, ত্রিপোলি, দোহা, প্রিটোরিয়া, লিসবন, রোম, থিম্পু, ইসলামাবাদ, তাসখন্দ এবং নিউইয়র্ক, এথেন্স, ব্রাসিলিয়া, হংকং, নাইরোবি, কুয়েত, আম্মান, মালি, পোর্ট লুইস, মেস্কিকো, হেগ ও মাস্কাট।

ইপিবি জানায়, ১৮টি বাংলাদেশ মিশনে বাণিজ্যিক শাখা রয়েছে এবং তার মধ্যে ৮টি তাদের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করেছে, অপর ১০টি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সক্ষম হয়নি। লক্ষ্যমাত্রা অর্জনকারী ৮টি মিশন হলো- ব্যাসেলস, নয়াদিল্লী, ক্যানবেরা, অটোয়া, তেহরান, লন্ডন, মাদ্রিদ এবং ওয়াশিংটন।

এমবিআর/পিআর

আরও পড়ুন