ভিডিও EN
  1. Home/
  2. দেশজুড়ে

পশুর নদীতে ডুবে যাওয়া কার্গো উদ্ধারে যাচ্ছে দুই বাল্কহেড

উপজেলা প্রতিনিধি | মোংলা (বাগেরহাট) | প্রকাশিত: ০৮:৪৩ পিএম, ১০ ডিসেম্বর ২০২৩

মোংলার পশুর নদীতে ডুবে যাওয়া কার্গো থেকে কয়লা উত্তোলন শেষ হয়েছে। রোববার (১০ ডিসেম্বর) বিকেলে জাহাজটি উদ্ধারে দুটি বাল্কহেড পাঠানো হয়েছে। জাহাজে ৮০০ মেট্রিক টন কয়লা থাকলেও ৫০০ মেট্রিক টন উঠানো হয়।

এর আগে ১৭ নভেম্বর পশুর নদীর চরকানা এলাকায় ৮০০ মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে যশোরের নওয়াপাড়া যাওয়ার পথিমধ্যে ডুবো চরে আটকে তলা ফেটে ডুবে যায় এমভি প্রিন্স অব ঘষিয়াখালী।

ডুবে যাওয়া কার্গো জাহাজের মালিক মো. বশির হোসেন বলেন, ৮০০ মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে ডুবে যায় জাহাজটি। ১৯ নভেম্বর থেকে প্রথমে কয়লা উত্তোলনের কাজ শুরু হয়। টানা ১৭ দিন ৫০০ মেট্রিক টন কয়লা উঠানো হয়েছে। বাকি ৩০০ মেট্রিক টন কয়লা নদীতে পড়ে পানির সঙ্গে মিশে গেছে। ডুবে যাওয়া জাহাজটি উঠাতে যশোরের নওয়াপাড়া থেকে দুটি বাল্কহেড আনা হয়েছে।

পশুর নদীতে ডুবে যাওয়া কার্গো উদ্ধারে যাচ্ছে দুই বাল্কহেড

আরও পড়ুন: পশুর নদীতে ক্লিংকার বোঝাই কার্গো জাহাজ ডুবি

মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের সহকারী হারবার মাস্টার মো. বেলাল উদ্দিন বলেন, দুর্ঘটনাটি মোংলা বন্দরের পশুর চ্যানেলের বাইরে। কয়লা নিয়ে ডুবে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মালিকপক্ষকে ১৫ দিনের মধ্যে কয়লা ও জাহাজ উঠানোর সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) যুগ্ম-সম্পাদক মো. নুর আলম শেখ বলেন, পানির সঙ্গে কয়লা মিশে যাওয়ায় জলজ প্রাণী ও উদ্ভিদের ক্ষতি হবে। পশুর নদী সুন্দরবনের প্রাণ। এ ধরনের ঘটনা সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্যে এক ধরনের আঘাত আসে।

আবু হোসাইন সুমন/আরএইচ/জেআইএম