ভিডিও EN
  1. Home/
  2. দেশজুড়ে

শেরপুরে ৪ পৌরসভায় মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বি ১৩ প্রার্থী

প্রকাশিত: ১২:৩২ পিএম, ১৩ ডিসেম্বর ২০১৫

পৌর নির্বাচনে মনোনয়পত্র প্রত্যাহারের শেষে দিনে রোববার শেরপুরে ৪ পৌরসভায় মেয়র পদে একজন ও সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৫ প্রার্থী তাদের মনোনয়পত্র প্রত্যহার করেছেন।

চার পৌরসভায় বৈধ প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন মেয়র পদে ১৩ জন, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১৫৩ জন এবং সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে ৪৮ জন প্রার্থী।

সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় ও জেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
 
শেরপুর পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী হুমায়ুন কবীর রুমান মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। এখানে মেয়র পদে বৈধ তিন প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী হলেন, আওয়ামী লীগের গোলাম মোহাম্মদ কিবরিয়া লিটন, বিএনপির আব্দুর রাজ্জাক আশিষ ও ন্যাশনাল পিপলস পার্টির মাহবুবুর রহমান।

এখানে বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৪৯ জন এবং সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে ১৮ জন।

নালিতাবাড়ী পৌরসভায় সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১ নং ওয়ার্ডের বকুল মিয়া মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। এখানে মেয়র পদে বৈধ প্রার্থী ৪ জন। এরা হলেন, বিএনপির প্রার্থী বর্তমান মেয়র আনোয়ার হোসেন, আওয়ামী লীগের আবু বক্কর সিদ্দিক এবং আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র আব্দুল হালিম উকিল ও স্বতন্ত্র প্রার্থী সামছুল আলম সওদাগর। এখানে বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৩৪ জন এবং সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে ৯ জন।

শ্রীবরদী পৌরসভায় মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বি ৩ জন। এরা হলেন, আওয়ামী লীগের আবু সাইদ, বিএনপির প্রার্থী বর্তমান মেয়র আব্দুল হাকিম ও বিএনপির বিদ্রোহী আবু রায়হান মোহাম্মদ আল বেরুনী। এখানে বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৩৩ জন এবং সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে ১১ জন।

নকলা পৌরসভায় মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বি ৩ জন। এরা হলেন, বিএনপির প্রার্থী বর্তমান মেয়র মোখলেছুর রহমান তারা, আওয়ামী লীগের হাফিজুর রহমান লিটন ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী নূরে আলম সিদ্দিকী উৎপল। এখানে বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৩৮ জন এবং সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে ১০ জন।

নকলা পৌরসভার ২ নং ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বি না থাকায় বৈধ প্রার্থী মো. জরিপ হোসেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন বলে নকলা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মাকসুদ আলম জানিয়েছেন।  

হাকিম বাবুল/এমএএস/আরআইপি