ভিডিও EN
  1. Home/
  2. দেশজুড়ে

প্রধানমন্ত্রীর অনুদান পেলেন সেই ত্যাগী নেতার পরিবার

জেলা প্রতিনিধি | নড়াইল | প্রকাশিত: ০২:৩৪ পিএম, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০

নড়াইলের নড়াগাতি থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধা খাজা নাজিমুদ্দিনের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

প্রয়াত এ মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের হাতে প্রধানমন্ত্রীর অনুদানের আট লাখ টাকার চেক তুলে দেয়া হয়েছে। বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) অনুদানের এ চেক হস্তান্তর করেন প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব এম এম ইমরুল কায়েস।

চেক হস্তান্তরের সময় উপস্থিত ছিলেন নড়াগাতি থানা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সালাউদ্দিন বশির, প্রয়াত খাজা নাজিমুদ্দিনের ছেলে এসএম এলিস মাহমুদ রাজীব, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাবেক সহ-সম্পাদক কাজী সরোয়ার হোসেন, শরিফুল চৌধুরী, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাবেক সদস্য নড়াইল জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৌমেন বসু, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মিলন খান নীরব ও কাজী আরিফুর রহমান।

চেক বিতরণকালে প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব এম এম ইমরুল কায়েস বলেন, মুক্তিযোদ্ধা খাজা নাজিমুদ্দিনকে বিনামূল্যে চিকিৎসার ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরিবারের দুঃসময়ে পাশে দাঁড়িয়ে সার্বিক সহযোগিতা করেছেন তিনি।

এম এম ইমরুল কায়েস আরও বলেন, খাজা নাজিমুদ্দিনের স্মৃতিচারণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন “আমি তাকে চিনতাম, তিনি অনেক ত্যাগী নেতা ছিলেন, একজন ভালো মানুষ ছিলেন খাজা নাজিমুদ্দিন।”

পরিবারের দুঃসময়ে পাশে দাঁড়ানো এবং আট লাখ টাকা অনুদান দেয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রয়াত খাজা নাজিমুদ্দিনের স্ত্রী হালিমা বেগম ও ছেলে এসএম এলিস মাহমুদ।

একই সঙ্গে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন, নড়াইল-২ আসনের সংসদ সদস্য ক্রিকেটার মাশরাফি বিন মর্তুজা, নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট সুবাস চন্দ্র বোস, সাধারণ সম্পাদক নিজামুদ্দিন খান নিলু ও নড়াগাতি থানা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সালাউদ্দিন বশিরকে ধন্যবাদ জানায় প্রয়াত এ নেতার পরিবার।

প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে খাজা নাজিমুদ্দিনকে বিনামূল্যে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। পরিবারের দুঃসময়ে পাশে দাঁড়িয়ে আবারও সহযোগিতার হাত বাড়ালেন প্রধানমন্ত্রী।

হাফিজুল নিলু/এএম/এমকেএইচ