পরকিয়া প্রেমের জেরে আ. লীগ কর্মী সামাদ হত্যা
যশোরের বেনাপোলে আওয়ামী লীগ কর্মী আব্দুস সামাদ হত্যা মামলায় আটক প্রধান আসামি আমিরুল ইসলাম আদালতে হত্যার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছে। আমিরুলের স্ত্রীর সঙ্গে পরকিয়ার জের ধরে সামাদকে হত্যা করা হয়েছে।
এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে এজাহারভুক্ত ৫ জনসহ অপরিচিত ১০/১২জন জড়িত বলে জবানবন্দিতে জানিয়েছেন আমিরুল। আটক আমিরুল ইসলাম একই গ্রামের মৃত লুৎফর মোড়লের ছেলে। বৃহস্পতিবার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক প্রণব কুমার হুই আসামির এ জবানবন্দি গ্রহণ শেষে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন।
আমিরুল জবানবন্দিতে জানিয়েছে, আব্দুস সামাদ তার স্ত্রীর সঙ্গে পরকিয়ায় জড়িয়ে পড়ে। বিষয়টি তিনি জানতে পেরে সামাদকে সতর্ক করে। কিন্তু সামাদ তার কথায় কর্ণপাত না করে তাকে উল্টো মামলা দেয়ার হুমকি দেয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ২৯ সেপ্টেম্বর বিকেলে আব্দুস সামাদকে মারার উদ্দেশ্যে কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে কাগজপুকুর বাজারে তার পান বিড়ির দোকানে যান। সামাদকে দোকানের মধ্যে পেয়ে নিজে একটি কোপ দেয়। পরে তার সহযোগীরা এসে কুপিয়ে হত্যা করে।
এ ব্যাপারে বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অপূর্ব হাসান জাগো নিউজকে বলেন, আসামিদের রিমান্ডের আবেদন করা হয়েছে। আসামিরা আদালতে ১৬৪ ধারায় হত্যার দায় স্বীকার করেছে বলেও তিনি জানান। তিনি বলেন, বাকি আসামিদের আটকে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
জামাল হোসেন/এসএস/পিআর
সর্বশেষ - দেশজুড়ে
- ১ টিনের কৌটা ভেবে পড়ে থাকা ‘বােমা’য় লাথি, সঙ্গে সঙ্গে বিস্ফোরণ
- ২ নির্মাণাধীন ভবনের ছাদে থেকে পড়ে বিদ্যুতায়িত, দুই শ্রমিকের মৃত্যু
- ৩ খেজুরের রস পান করতে এসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, গ্রেফতার ১৫
- ৪ কৃষকদল নেতার বিরুদ্ধে জমি দখল ও ভূমিহীনদের উচ্ছেদ চেষ্টার অভিযোগ
- ৫ বুয়েটছাত্র নিহতের ঘটনায় গ্রেফতার তিন আসামি রিমান্ড শেষে কারাগারে