‘ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি উইন্টার স্ম্যাশ’ শুরু শুক্রবার
প্রাণ ফুডস লিমিটেডের স্ন্যাকস ব্র্যান্ড ‘ক্র্যাকো’-এর পৃষ্ঠপোষকতায় আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে আগামী শুক্রবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) শুরু হচ্ছে ‘ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি উইন্টার স্ম্যাশ-২০১৯’ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট। চার দিনব্যাপী এ টুর্নামেন্টে ৪০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করবে।
সোমবার রাজধানীর বাড্ডায় অবস্থিত প্রাণ-আরএফএল সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, প্রাণ ফুডস লিমিটেডের স্ন্যাকস ব্র্যান্ড ‘ক্র্যাকো’-এর পৃষ্ঠপোষকতায় এবং বাংলাদেশ ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের সহযোগিতায় আফতাবনগরে অবস্থিত ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির ক্যাম্পাসে টুর্নামেন্টের খেলাগুলো অনুষ্ঠিত হবে।
চতুর্থবারের মতো আয়োজিত এ টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে আগামী বৃহস্পতিবার (১৪ ফেব্রুয়ারি)। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রাণ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইলিয়াছ মৃধা, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন ও উপাচার্য অধ্যাপক এম এম শহিদুল হাসান উপস্থিত থাকবেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন প্রাণ ফুডস-এর চিফ অপারেটিং অফিসার সাইফুল ইসলাম শিকদার, জেনারেল ম্যানেজার আলী হাসান আলম, প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল ম্যানেজার (পাবলিক রিলেশন) জিয়াউল হক, প্রাণ ফুডস-এর ক্যাটাগরি ম্যানেজার রাজিবুল ইসলাম লেনিন, ডেপুটি ব্র্যান্ড ম্যানেজার মোস্তাক আহমেদ, অ্যাসিসট্যান্ট ব্র্যান্ড ম্যানেজার ইসমাইল হোসেন, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির শিক্ষক ও বিশ্ববিদ্যালয়টির স্পোর্টিং ক্লাবের সমন্বয়কারী এ এস এম আফিস, বাংলাদেশ ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের রেফারি আয়াজ আল আমিন প্রমুখ।
সাইফুল ইসলাম শিকদার বলেন, ‘ব্যাডমিন্টন খেলাকে আরও জনপ্রিয় করতে চতুর্থবারের মতো এই টুর্নামেন্টের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়েছি। প্রাণ ক্র্যাকোর লক্ষ্য তরুণদের সঙ্গে কাজ করা এবং তাদের প্রতিভা বিকাশে সহায়তা করা।’
আলী হাসান আলম বলেন, ‘এই টুর্নামেন্টটি তরুণদের মাঝে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। আমাদের আশা প্রাণ ক্র্যাকো তরুণসহ সকলের মাঝে আরও জনপ্রিয় হয়ে উঠবে।’
এ এস এম আফিস বলেন, ‘আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে এটি সবচেয়ে বড় ব্যান্ডমিন্টন টুর্নামেন্ট। এবারের টুর্নামেন্টে ছয় ক্যাটাগরিতে প্রায় একশোটি দল অংশ নেবে। প্রাণ চার বছর ধরে আমাদের পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে। প্রাণের সহযোগিতা ছাড়া আমাদের পক্ষে এত বড় প্রতিযোগিতা আয়োজন করা সম্ভব হতো না।’
এমএএস/এসআর/এমকেএইচ