ভিডিও EN
  1. Home/
  2. ক্যাম্পাস

২০১৯ সালের মার্চের মধ্যে ডাকসু নির্বাচন

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক | প্রকাশিত: ০৬:২১ পিএম, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮

২০১৯ সালের মার্চের মধ্যে ডাকসু নির্বাচন ও চলতি বছরের অক্টোবরে ভোটার তালিকা প্রণয়ন করা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান।

রোববার ডাকসু নির্বাচন নিয়ে পরিবেশ পরিষদের সভা শেষে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফকালে তিনি একথা বলেন।

এর আগে দুপুর পৌনে ১২টা থেকে দীর্ঘ চার ঘণ্টা আলোচনা হয়। এতে ছাত্রলীগ-ছাত্রদলসহ ক্রিয়াশীল সব ছাত্র সংগঠন অংশ নেয়।

কবে নাগাদ নির্বাচন দেয়া হবে এমন প্রশ্নের জবাবে উপাচার্য বলেন, নির্বাচনের ব্যাপারে একটা নির্দেশনা আমাদের আগেই দেয়া আছে। নির্বাচনী কাজের পরিধি নিয়ে আমাদের প্রভোস্ট কমিটি ও শৃঙ্খলা কমিটি ইতোমধ্যে একটা নির্দেশনা দিয়েছে। সেক্ষেত্রে ২০১৯ সালের মার্চ মাস আমাদের টার্গেট। সে লক্ষ্যে আমাদের প্রাধ্যক্ষরা ভোটার তালিকা প্রণয়নে কাজ করছেন। অক্টোবরের মধ্যে খসড়া ভোটার তালিকা প্রণয়ন করব। কঠিন কাজটা করতে পারলে আমরা অনেক এগিয়ে যাবো।

তিনি বলেন, সামনে আমাদের অনেক বড় একটি বিষয় আছে। সেটি নিয়ে আলোচনা করার জন্য আমাদের আজকের সভা ডাকা হয়েছে। গণতান্ত্রিক ও সংসদীয় রীতিনীতি ও মূল্যবোধ নিয়ে আমাদের শিক্ষার্থীরা আলোচনা করেছেন। তারা যে বিষয়গুলো উপস্থাপন করেছেন সেগুলো আমাদের প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যরা নোট করেছেন। সেগুলো আলোচনা পর্যালোচনা করে প্রতিটি বিষয় কীভাবে সমাধান করা যায় সেগুলোর দিকে আমরা এগুবো।

আলোচনার বিষয়বস্তু নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বলেন, সম্ভাব্য তারিখ ও শান্তিপূর্ণ এবং গণতান্ত্রিক সহাবস্থানসহ নানাবিধ বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তারা যে বক্তব্যগুলো দিয়েছে সেগুলো আমরা পর্যালোচনা করবো। এ ধরনের বৈঠক আরও হবে, এটা প্রথম সভা।

তিনি বলেন, ছাত্র সংগঠনগুলো বলেছে, যৌক্তিক সময়ে এটা করা দরকার। সবাইকে এক করে যেন করতে পারি এ ধরনের পরামর্শ দিয়েছে। কেউ বলছে, মার্চের মধ্যে করা যায় কিনা; কেউ বলছে, জাতীয় নির্বাচনের পর করতে। তবে সবাই একটি বিষয়ে একমত হয়েছে যে, আমরা যেন ডাকসু নির্বাচনটা করি।

সহাবস্থানের বিষয়ে তিনি বলেন, সহাবস্থানের জন্য যা যা করা দরকার প্রাধ্যক্ষরা তা করবেন। এগুলো নতুন কিছু নয়। সবাই অভিজ্ঞ, যা করা দরকার তা করবেন। হলে সহাবস্থান ও মধুর ক্যান্টিনে রাজনৈতিক চর্চা সবার জন্য উন্মুক্ত, প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের নিষেধাজ্ঞা নেই।

এমএইচ/জেএইচ/আরআইপি

আরও পড়ুন