আজকের কৌতুক: ছাত্রের যখন নারীর দোষ!
ছাত্রের যখন নারীর দোষ!
এক ছাত্রের রিপোর্টে শিক্ষক লিখলেন, ছেলেটি পড়ায় ভালো, খেলাতেও। একমাত্র দোষ-নারীর দোষ, বড্ড মেয়ে ঘেঁষা আপনার ছেলে। আমি সংশোধনের চেষ্টা করছি।
ছেলেটির বাবা বাড়ি ছিলেন না।
মা রিপোর্টের নিচে লিখলেন, আপনাকে ধন্যবাদ। সংশোধনের উপায় বার করতে পারলে আমাকে জানাবেন। পদ্ধতিটি ছেলের বাবার ওপরও প্রয়োগ করতে হবে।
****
স্বামীর স্বপ্নের রানি কে?
স্ত্রী তার স্বামীর ফোন চেক করে এবং কয়েকটি সন্দেহজনক নাম খুঁজে পেল। যেমন-আমার জীবন, আমার পাগলী, আমার স্বপ্নের রানি।
স্ত্রী তো রেগে আগুন। প্রথম নাম্বারটিতে ফোন করল। দেখল এটা তার শাশুড়ি। তারপর সে দ্বিতীয় নাম্বারটি কল করল। স্বামীর ছোট বোন জবাব দিল। যখন সে তৃতীয় নামটিতে কল করে দেখল তার নিজের ফোনটিতে রিং হচ্ছে তখন!
সে তার নির্দোষ স্বামীকে সন্দেহ করে আসছে বলে খুব মন কষ্ট পেলেন। চোখ গড়িয়ে জল পড়া পর্যন্ত থামলেন না, প্রিয় স্বামীর স্বপ্নের রানি, ড্রিম গার্ল। তারপর সিদ্ধান্ত নিল, বেচারা স্বামীর প্রতি এমন আচরণের জন্য তিনি তার এ মাসের বেতনের পুরো টাকাটা স্বামীর হাতে তুলে দেবে।
স্বামী টাকাটা গ্রহণ নিল এবং তার গার্লফ্রেন্ডকে একটি দামি উপহারও কিনে দিল, যার নাম ফোনে সেভ করা ছিল– ‘গদাই ভাই রাজমিস্ত্রি’ নামে।
****
বাবার মতো হতে হবে
মা তার ছেলেকে খুব বকছেন আর বলছেন, তোর বাবার মতো হতে পারিস না? ছেলে এতক্ষণ মুখ বন্ধ করে শুনছিল। এক পর্যায়ে মা আবার বললেন—
মা: তোর বাবার পদাঙ্ক অনুসরণ করা উচিত।
ছেলে: বাবা এমন কী উল্লেখযোগ্য কাজ করেছেন?
মা: কেন, ভদ্র ব্যবহার করার জন্য জেল কর্তৃপক্ষ গত বছর তার শাস্তি ছয় মাস কমিয়ে দিয়েছিল।
কেএসকে/জিকেএস