মেয়েদের মন বোঝা
মেয়েদের মন বোঝা
নববর্ষের আগের দিন। সজিব হেঁটে যাচ্ছিল বনের ভেতর দিয়ে। ঘুটঘুটে অন্ধকার। হঠাৎ শোনা গেল অশরীরী আওয়াজ- ‘সজিব’।
সজিব : কে? কে কথা বলে?
অশরীরী : ভয় পেও না। আমি ইচ্ছাপূরণ দৈত্য। আজ এই শুভদিনে আমি তোমার একটি ইচ্ছা পূরণ করব। বলো, কী চাও তুমি?
সাহস ফিরে পেল সজিব।
সজিব : পুরো বিশ্ব ভ্রমণ করে আসবে এমন একটা ট্রেন সার্ভিস আমার জন্য চালু করে দাও। যেন আমি ঘুরে ঘুরে সব দেশের নববর্ষের উৎসব উপভোগ করতে পারি।
অশরীরী : এটা তো খুব কঠিন কাজ। তুমি বরং অন্য কিছু চাও।
সজিব : তাহলে আমাকে এমন ক্ষমতা দাও, আমি যেন মেয়েদের মন বুঝতে পারি।
অশরীরী : ট্রেন কি এসি, নাকি নন-এসি লাগবে?
****
তিন মাতাল রাতে
তিন মাতাল রাতে একটা গাড়িতে উঠলো। ড্রাইভার বুঝতে পারল যে তারা মাতাল! ড্রাইভার গাড়ির ইঞ্জিন চালু করলো এবং সাথে সাথে বন্ধ করে ফেললো। পরে তাদেরকে বলল যে তারা নাকি গন্তব্যস্থলে পৌঁছে গিয়েছে। তিন মাতাল গাড়ি থেকে নামলো।
১ম মাতাল : ধন্যবাদ।
২য় মাতাল : এই নিন ১০ টাকা বকশিস দিলাম।
তখন ৩য় মাতাল ড্রাইভারকে দিল একটা থাপ্পর। ড্রাইভার মনে করলো যে লোকটা বোধ হয় মাতাল না। হয়ত সবকিছু বুঝে ফেলেছে। তবুও ড্রাইভার তাকে জিজ্ঞেস করল, ‘থাপ্পর মারলেন কেন?’
৩য় মাতাল : এত স্পীডে কি কেউ গাড়ি চালায়! আর একটু হলে তো মেরেই ফেলেছিলি।
****
বিয়ে করতে পারব না
প্রেমিক ও প্রেমিকার মধ্যে কথা হচ্ছে।
প্রেমিক : আমি বোধ হয় তোমাকে বিয়ে করতে পারব না।
প্রেমিকা : কেন?
প্রেমিক : আমার বাড়িতে ব্যাপারটা মেনে নেবে না।
প্রেমিকা : কে কে আছে তোমার বাড়িতে?
প্রেমিক : আমার স্ত্রী আর দুই সন্তান।
****
বিয়ের আগে চুমু
স্বামী : আচ্ছা বিয়ের আগে তোমাকে কেউ চুমু খেয়েছিলো?
স্ত্রী : একবার পিকনিকে গিয়েছিলাম। সেখানে আমাকে একা পেয়ে একটা ছেলে ছুঁড়ি বের করে বলেছিলো, যদি চুমু না খাও, তাহলে খুন করে ফেলবো।
স্বামী : তারপর তুমি কী করলে?
স্ত্রী : দেখতেই তো পাচ্ছো, আমি এখনও বেঁচে আছি।
এসইউ/এমএস