গার্লফ্রেন্ডই আমাকে ভিক্ষুক বানিয়েছে
প্রথম বন্ধু : কিরে তাের হাত-পায়ে ব্যান্ডেজ ক্যান!
দ্বিতীয় বন্ধু : কোনো দোষ ছাড়াই পাবলিক প্যাঁদানি দিছে।
প্রথম বন্ধু : ক্যান? কি করছিলি?
দ্বিতীয় বন্ধু : দোকান থেকে ছবি ওয়াশ করে হাতে নিয়ে বাড়ি ফিরছিলাম। হঠাৎ বাতাসে ছবিগুলো উড়ে গিয়ে পড়লো এক মহিলার পায়ের কাছে।
প্রথম বন্ধু : তাতে কি হয়েছে?
দ্বিতীয় বন্ধু : আমি মহিলাকে বললাম শাড়িটা উঠান, ছবি তুলবো। এরপর ওই মহিলার চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে আমাকে ধরে দিলে গণপিটুনি।
********
এক ভদ্রলোকের গুরু হারিয়ে গেছে। তিনি নানান জায়গায় গরু খুঁজে বেড়াচ্ছেন। অবশেষে কোথাও না পেয়ে ক্লান্ত হয়ে পার্কে গিয়ে বসেছেন। পার্কের বেঞ্চে এক প্রেমিক জুটি প্রেমালাপে মগ্ন।
প্রেমিকা : তোমার চোখে চোখ রাখলে আমি সারা পৃথিবীটা দেখি।
এই কথা শুনে গরুওয়ালা আনন্দিত হয়ে বললেন, আমার গরুটা হারিয়ে গেছে। দয়া করে উনার চোখে চোখ রেখে বলে দিন না আমার গুরুটা কোথায়।
******
লাল্টুকে এক কথায় প্রকাশ পড়ানো হচ্ছে.....
শিক্ষক : বল দেখি লাল্টু, যে গান লেখে তাকে কী বলে ?
লাল্টু : গীতিকার
শিক্ষক : যে সুর বাধে, সে?
লাল্টু : সুরকার।
শিক্ষক : আচ্ছা, এবার বল, যে প্রাইভেট পডায় তাকে কী বলে?
লাল্টু : প্রাইভেটকার।
*******
একবার জলি আলাদিনের চেরাগ পেল। ঘষা দিতেই দৈত্য হাজির…
অতঃপর জলির তিনটি ইচ্ছা–
১ম ইচ্ছা, আমাকে অনেক ধৈর্যশীল করে দাও।
২য় ইচ্ছা ,পৃথিবীর যত প্যাচ আর কুটনামি শেখার এবং বোঝার ক্ষমতা দাও।
৩য় ইচ্ছা, এমন কিছু দাও যা কোনো দিন শেষ হবে না।
অতঃপর, দৈত্য অনেক বুদ্ধি করে তাকে হিন্দি সিরিয়াল
ও স্টার জলসা দেখতে বসিয়ে দিলো!
******
ভিক্ষুক : স্যার, ২০ টাকা দেন। কফি খাবো।
লোক : কেন? কফিতো ১০ টাকা কাপ।
ভিক্ষুক : সাথে গার্লফ্রেন্ড আছেতো, তাই. . . .
লোক : ভিক্ষুক হয়ে আবার গার্লফ্রেন্ডও বানিয়েছ?
ভিক্ষুক : জ্বি না স্যার। গার্লফ্রেন্ডই আমাকে ভিক্ষুক বানিয়েছে।
এমজেড/পিআর