আজকের জোকস : বাঁচার কোন আশাই নেই
বাঁচার কোন আশাই নেই
বাবুল খুব অসুস্থ। চিকিৎসক বাবুলকে চেক-আপ করে বাবুলের বউকে বাইরে ডেকে নিয়ে বলল—
চিকিৎসক : ওনার হার্টের অবস্থা ভালো নয়। ওনাকে প্রতিদিন ভালো-ভালো খাবার রান্না করে খাওয়াবেন। ওনার সাথে ভালো ব্যবহার করবেন। শাড়ি-গয়না কেনার জন্য টাকা-পয়সা চেয়ে বিরক্ত করবেন না। বাসায় কোনো টিভি সিরিয়াল দেখবেন না। এভাবে ৬ মাস চললেই উনি সুস্থ হয়ে উঠবেন।
চিকিৎসক চলে গেলে বাবুল তার বউয়ের কাছে জানতে চাইল-
বাবুল : ডাক্তার কী বলেছে?
স্ত্রী : তোমার বাঁচার আর কোন আশাই নেই গো।
****
বিছানা থেকে উঠতেই পারে না
টিনাদের বাসায় নতুন কাজের ছেলে আসছে। তো একদিন কাঁচের প্লেট ধুইতে ধুইতে ছেলেটা একটা প্লেট ভেঙে ফেললো। টিনা রেগে গিয়ে বললো-
টিনা : এই হারামজাদা, প্লেট দেখে ধুতে পারিস না?
পিন্টু : মামণি, হারামজাদা কী?
টিনা : বাবা, যার গায়ে অনেক শক্তি, তাকে হারামজাদা বলে।
পরেরদিন আবার কাজের ছেলেটা একটা দামি ফ্লাওয়ার ভাস ভেঙে ফেললো। টিনা রেগে গিয়ে বললো-
টিনা : এই জমিদারের পুত, সাবধানে কাজ করতে পারিস না?
পিন্টু : মামণি, জমিদারের পুত কী?
টিনা : বাবা, যার গায়ে জোর নেই, তাকে জমিদারের পুত বলে।
এবার পিন্টুর বাবা মন্টু খুব অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। পিন্টুর ক্লাসের বন্ধুরা তাকে জিজ্ঞেস করছে-
বন্ধু : তোর বাবার কী হইছে?
পিন্টু : বাবা আগে অনেক হারামজাদা ছিল, কিন্তু এখন এমন জমিদারের পুত হইছে যে বিছানা থেকে উঠতেই পারে না।
****
লবণ দিচ্ছেন কেন
একজন মুদির দোকানে গেছে চিনি কিনতে। দোকানদার প্যাকেট করতে যাচ্ছিল এমন সময়-
ক্রেতা : সেকি! আমি তো আপনাকে চিনি দিতে বলছি। আপনি আমাকে লবণ দিচ্ছেন কেন?
বিক্রেতা : কই! আমি তো আপনাকে চিনিই দিচ্ছি।
ক্রেতা : তাহলে বস্তার গায়ে ‘লবণ’ লেখা রয়েছে কেন?
বিক্রেতা : যাতে করে পিঁপড়ারা বুঝতে না পারে!
এসইউ/পিআর