আজকের কৌতুক: সুন্দরী নারীর প্রতিবেশী হওয়ার সুবিধা
সুন্দরী নারীর প্রতিবেশী হওয়ার সুবিধা
থানায় ঢুকেই এক সুন্দরী ভদ্রমহিলা রাগে ফেটে পড়লেন—
ভদ্রমহিলা: ইন্সপেক্টর সাহেব, আমি আমার প্রতিবেশীর বিচার চাই। লোকটা একটা আস্ত বেয়াদব এবং ছোটলোক।
ইন্সপেক্টর: কেন? কী করেছে সে?
ভদ্রমহিলা: আমি যখনই তার বাড়িতে উঁকি দেই, দেখি সে-ও উঁকি দিয়ে আছে!
****
ড্রাইভারের ইন্টারভিউ
ড্রাইভার পদে চাকরির জন্য মন্টু গেছে ইন্টারভিউ দিতে। ইন্টারভিউ চলছে—
প্রশ্নকর্তা: আপনাকে আমার পছন্দ হয়েছে। চাকরিটা আপনাকে দেওয়া হবে। স্টার্টিং বেতন দেওয়া হবে দুই হাজার টাকা। আপনার কোনো সমস্যা নেই তো?
মন্টু : না না স্যার, আমার কোনো সমস্যা নেই। স্টার্টিং বেতন ঠিক আছে, কিন্তু ড্রাইভিং বেতন কত সেটাও তো জানা দরকার মনে হয়।
****
অফিস থেকে ছুটি নেওয়ার উপায়
অপু এবং নাছের দুই বন্ধু একই অফিসে চাকরি করে।
অপু: দোস্ত, কত দিন ধরে ছুটি পাই না। কাজ করতে করতে হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু বস তো কিছুতেই ছুটি দেবেন না।
নাছের: হুমম্। আমিও হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু আমি বসের কাছ থেকে ছুটি নিতে পারব, দেখবি?
এই বলেই নাছের টেবিলের ওপর উঠে দাঁড়াল এবং ছাদ থেকে বেরিয়ে আসা একটা রড ধরে ঝুলতে শুরু করল। কিছুক্ষণ পর বস এলেন।
বস: এ কী নাছের! তুমি ঝুলে আছ কেন?
নাছের খুব স্বাভাবিক ভঙ্গিতে বলল, ‘স্যার আমি লাইট, তাই ঝুলে আছি।’
বস ভ্রূ কুঁচকে তাকালেন। কিছুক্ষণ ভেবে বললেন, ‘অতিরিক্ত কাজের চাপে তোমার মস্তিষ্ক বিকৃতি দেখা দিচ্ছে। তুমি বরং এক সপ্তাহের ছুটি নাও।’
নাছের অপুর দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে রুম থেকে বিদায় নিল। অপু চেয়ে চেয়ে দেখল। নাছের বেরিয়ে যেতেই সেও নাছেরের পিছু নিল।
বস: সে কী! ছুটি তো ওকে দিয়েছি! তুমি কোথায় যাচ্ছ?
অপু: কী আশ্চর্য! লাইট ছাড়া কাজ করব কী করে?
কেএসকে/জেআইএম