আজকের জোকস: সব জান্তা হওয়ার সুবিধা
সব জান্তা হওয়ার সুবিধা
শিক্ষক: তুমি তো দেখছি কিছুই পারো না। শোনো,কাউকে বলবে না যে তুমি কিছু জানো না। বলবে, তুমি সব জানো। মনে থাকবে তো?
বল্টু: হ্যাঁ, স্যার।
বাড়িতে ফিরেই মাকে সামনে পেয়ে গেল বল্টু। এবার সে বলছে—
বল্টু: মা, আমি সব জানি।
মা: আরে ধুর বোকা। তোর পাশের বাড়ির আঙ্কেল তো শুধু চা খেতে এখানে আসেন। এর বেশি কিছু না। এই নে ১০০ টাকা। মুখ বন্ধ রাখিস।
বল্টু তো অবাক! পরে বড় দিদির সামনে এসে দাঁড়াল।
বল্টু: দিদি আমি সব জানি।
দিদি: বাঁদর ছেলে কোথাকার! তোর রাজুদা শুধু পরীক্ষার সাজেশন নেওয়ার জন্য আসে। এর বেশি কিছু না। এই নে ২০০ টাকা। কাউকে কিছু বলবি না।
বল্টু এবার বৌদির কাছে গেল। তাকে বলল—
বল্টু: বৌদি, আমি সব জানি।
বৌদি: এক চড় দেব। সব জানিস যখন মুখ খুলিস কেন?? এই নে ৫০০ টাকা, মুখ খুলবি না।
বল্টু তো খুশিতে আত্মহারা। তারপর সে গেল তার প্রতিবেশীর কাছে। তাকে বলল—
বল্টু: কাকু কাকু, আমি সব জানি।
প্রতিবেশী: (অশ্রুসিক্ত হয়ে) সব জানিস যখন তাহলে আর কাকু বলে ডাকছিস কেন? আয় খোকা আমার বুকে আয়।
****
বিন্দু হাঁটতে বেরিয়েছে
শিল্পী পল ক্লিকে একবার প্রশ্ন করা হলো—
প্রশ্নকর্তা: আপনার আঁকা চিত্রটি আসলে কী?
পল ক্লি: আমার আঁকা চিত্রটি আসলে একটি বিন্দুর, যে কি না খানিকটা হাঁটতে বেরিয়েছে!
****
নাম মনে পড়ছে না
মদ্য পান করতে করতে চিৎকার করে কাঁদছিল জন। এক পথচারী জিজ্ঞেস করল—
পথচারী: কী ব্যাপার ভাই এত মদ খাচ্ছো কেন?
জন: একটি মেয়েকে ভোলার জন্য।
পথচারী: সে ভালো কথা। কিন্তু কাঁদছ কেন?
জন: আরে ভাই যে মেয়েটাকে ভোলার জন্য মদ খাচ্ছি, তার নাম মনে পড়ছে না!
কেএসকে/জেআইএম