আজকের কৌতুক: আইনস্টাইনের আলোর গতি
আইনস্টাইনের আলোর গতি
শিক্ষক: এই উইন্ডোজ বলত, আইনস্টাইন কীভাবে আলোর বেগ পরিমাপ করলেন?
উইন্ডোজ: স্যার, আমার যা মনে হয় আলো যেহেতু অনেক বড় জিনিস, মানে বিশাল জিনিস। সেহেতু আইনস্টাইন প্রথমে একটা দুইশ’ গজ ফিতা নিয়েছিলেন, তারপর...
নান্টু: হয়নি স্যার। উইন্ডোজ কী ধরনের গাধা চিন্তা করেন! আরে আলো কি জামা-কাপড় যে ফিতা দিয়ে মাপব! আলো হলো আলুর মতো ভারী। তাছাড়া তখন গজফিতা আবিষ্কারই হয়নি। তাই তখন মাপামাপির কাজে দাঁড়িপাল্লা ছাড়া উপায় ছিল কোনো না।
শিক্ষক: আহা! তোদের কী প্রতিভা! তোরা তো একসময় আইনস্টাইনকেও ছাড়িয়ে যাবি। বাহ!
****
উপমা মেয়ে নাকি গ্রামার?
স্ত্রী: কয়েকদিন ধরে উপমা নামটা তোমার মুখ থেকে খুব শুনছি। বাবুকে পড়ানোর সময়ও বললে। মেয়েটা কে?
স্বামী: আরে উপমা মেয়ের নাম নাকি? হা-হা-হা...।
স্ত্রী: হাসি বন্ধ। আমার সঙ্গে চালাকি করবে না। উপমা মেয়ের না ছেলের নাম, তা বোঝার বয়স আমার হয়েছে। ছি ছি ছি, এ বয়সে তোমার ...!
স্বামী: ওরে বাপুরে, উপমা হল বাংলা গ্রামারের একটা অংশ।
স্ত্রী: চিটারি করার আর জায়গা পাও না, উপমা গ্রামারের অংশ! আমাকে তুমি গ্রামার শেখাও!
স্বামী: তুমি দেখছি পাগল হলে, উপমা হল এক ধরনের বাক্য অলংকার।
স্ত্রী: অলংকার! এর মধ্যে অলংকারও কিনে দেয়া হয়েছে! হায় হায় রে, আমার কপাল পুড়ল রে, আমি এখন কী করব...!
****
ঘর নিরাপদ রাখতে যে তালা উপযোগী
ক্রেতা: আরে ভাই, এটা কী তালা দিয়েছেন, সারা দুনিয়ার চাবি ঢুকালেই খুলে যায়! এমনকি সেফটিপিন ঢুকালেও খোলে!
বিক্রেতা: তাহলে ভাই এই তালাটা নেন, আর সমস্যা হবে না।
ক্রেতা: এটা ভালো তো?
বিক্রেতা: ভালো মানে? এই তালা একবার মারলে এটার নিজের চাবি দিয়াও খোলা যায় না!
কেএসকে/এমএস