ভিডিও EN
  1. Home/
  2. জোকস

আজকের কৌতুক : মেয়ের এতো বড় সর্বনাশ

জাগো নিউজ ডেস্ক | প্রকাশিত: ১২:৪৯ পিএম, ২০ মে ২০১৮

কৌতুক- এক : মেয়ের এতো বড় সর্বনাশ

বাসায় ঢুকেই মৌমিতা বেসিনের সামনে গিয়ে বমি করা শুরু করল। বমি বন্ধ হওয়ার কোনো নামগন্ধ নেই। মৌমিতার মা ছুটে এলেন-

মা : কি রে, তোর কী হয়েছে?

মৌমিতা : কিছু না।

মা : সত্যি করে বল, তোর এই সর্বনাশ কে করেছে?

মৌমিতা কিছু না বলে তার সঙ্গে থাকা বন্ধুর দিকে আঙুল দেখাল। এবার ওর মা গিয়ে বন্ধুর গালে কষে এক চড় দিলেন।

মা : বজ্জাত ছেলে! অসভ্য! তুই মৌমিতার ফ্রেন্ড হয়ে ওর এতো বড় ক্ষতি করলি? আমি তোকে বিশ্বাস করতাম।

বন্ধু : আন্টি, আপনি এসব কী বলছেন? আমি তো কিছুই বুঝতে পারছি না!

মা : বেয়াদব! আমার মেয়ের এতো বড় সর্বনাশ করে আবার ন্যাকামো করছিস!

মৌমিতা : মা, তুমি ওকে কী বলছো? আমিই তো ওকে বলেছিলাম!

মা : কী বলেছিলি?

মৌমিতা : ও তো না-ই করেছিল, আমি জেদ করেছিলাম রাস্তার পাশের মামা হালিম খাব। সেটা খেয়েই তো আমার এই অবস্থা!

****

কৌতুক- দুই : কচ্ছপ বিয়ার নিয়ে ফেরেনি!

খরগোশের বাড়িতে জম্পেশ আড্ডা হচ্ছে। খরগোশ, শিয়াল, কচ্ছপ আর কুকুর মিলে আসর জমিয়ে তুলেছে।
এর মধ্যে বিয়ার শেষ। কে বিয়ার আনতে যাবে- এই নিয়ে তুমুল আলোচনার পর সবাই মিলে কচ্ছপকে রাজি করালো।

দু’ঘণ্টা পরও কচ্ছপ বিয়ার নিয়ে ফেরেনি!

খরগোশ : ব্যাটা ফাজিল! এতো আস্তে চলে যে কী বলব! আমি একটু ঘুমোচ্ছিলাম বলে একটা রেস জিতে খুব তো বাহাদুরি দেখাল। দেমাগে মাটিতে পা পড়ে না!

কুকুর : আরে! রাস্তায় কোথাও পড়ে পড়ে ঘুমাচ্ছে মনে হয়! এত্ত অলস ওটা!

শিয়াল : ব্যাটাকে পাঠানোই উচিত হয়নি!

এমন সময় কচ্ছপ দরজা খুলে উঁকি দিয়ে বলল-
কচ্ছপ : এই! আমার নামে বাজে কথা বললে আমি যাবোই না বলে দিলাম।

****

কৌতুক- তিন : লিভ টুগেদার করে

হাকিম চত্বরে হঠাৎ দুই বন্ধুর দেখা। এ কথা সে কথার পর ১ম বন্ধু চোখ সরু করে বলল-

১ম বন্ধু : তুই কি জানিস, হাসি আর সেলিম ক্যাম্পাসে লিভ টুগেদার করে।

২য় বন্ধু : না জানি না। …

১ম বন্ধু : তুই জানবি কী করে? কারো সাথে তো তোর যোগাযোগই নেই। জানিস, সোহেল জাপান থেকে এসেও ওদের সাথে লিভ টুগেদার করেছে। তুই থাকলে ভালো হতো।

২য় বন্ধু : আরে হাদারাম, ওটা লিভ টুগেদার না। ওটাকে গেট টুগেদার বলে।

এসইউ/জেআইএম

আরও পড়ুন