আজকের কৌতুক : এই মাইয়া সুবিধার না
কৌতুক- এক : এই মাইয়া সুবিধার না
এক তরুণী দোকানে গেল একটা কথা বলা টিয়া পাখি কিনতে। দোকানদার একটি পাখির খুব প্রশংসা করল-
দোকানদার : এটা সব বোঝে, নিজে থেকেই অনেক কিছু শিখে নেয়!
মেয়েটি খুশি হয়ে পাখিটাকে গিয়ে জিজ্ঞেস করল-
মেয়ে : আচ্ছা আমাকে দেখে আমার সম্পর্কে কী মনে হয় তোমার?
পাখি : বেশি সুবিধার না, বাজে মাইয়া!
মেয়েটি রেগেমেগে দোকানদারকে গিয়ে অভিযোগ করল! দোকানদার পাখিটাকে ধরে এক বালতি পানিতে কয়েকটি চুবানি দিলো, এরপর জিজ্ঞেস করল-
দোকানদার : আর খারাপ কথা বলবি?
পাখি : না না, আর বলব না!
মেয়েটি খুশি হয়ে আবার পাখিটিকে জিজ্ঞেস করেল-
মেয়ে : আচ্ছা আমি যদি রাতে ঘরে একজন পুরুষ নিয়ে ঢুকি, তুমি কী মনে করবে?
পাখি : তোমার স্বামী।
মেয়ে : যদি দু’জনকে নিয়ে ঢুকি?
পাখি : তোমার স্বামী আর দেবর!
মেয়ে : যদি তিনজনকে নিয়ে ঢুকি?
পাখি : তোমার স্বামী, দেবর আর ভাই।
মেয়ে : যদি চারজনকে নিয়ে ঢুকি?
পাখি : ওই মিয়া বালতি নিয়া আসো! আগেই কইছিলাম, এই মাইয়া সুবিধার না, বাজে মাইয়া!
> আরও পড়ুন- আজকের কৌতুক : তোর ভাবি কুয়ায় পড়ে গেছিল
****
কৌতুক- দুই : সিগারেট খাওয়া শুরু করলে কেন?
মা : শুনলাম, তুমি নাকি ইদানিং সিগারেট খাওয়া শুরু করেছো? কথাটা কি সত্যি?
ছেলে : হ্যাঁ মা, সত্যি কথা।
মা : শুনে ভালো লাগলো যে, তুমি সত্যি কথা বলা শুরু করেছো। আচ্ছা যা খেয়েছো- খেয়েছো, আর খেয়ো না। আচ্ছা আমি কি জানতে পারি, তুমি হঠাৎ সিগারেট খাওয়া শুরু করলে কেন?
ছেলে : আমি দেশ ও দশের কথা ভেবে খাওয়া শুরু করেছি মা!
মা : মানে?
ছেলে : সিগারেট হলো দেশের শত্রু ঠিক কিনা বলো?
মা : হ্যাঁ ঠিক।
ছেলে : সিগারেট হলো পরিবেশের শত্রু ঠিক কিনা বলো?
মা : হ্যাঁ ঠিক।
ছেলে : সিগারেট হলো যুব সমাজের শত্রু ঠিক কিনা বলো?
মা : হ্যাঁ ঠিক।
আমি : এ জন্যই তো এটাকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে নিঃশেষ করে ফেলছি। ভাবছি, মদটাও এবার শেষ করা শুরু করবো।
> আরও পড়ুন- আজকের কৌতুক : আমার স্বামী এসে পড়বে
****
কৌতুক- তিন : ফাইভ তো মারা গেছে
শিক্ষক বল্টুকে ইংরেজিতে ওয়ান থেকে টেন পর্যন্ত বলতে বললো-
বল্টু : ওয়ান, টু, থ্রি, ফোর, সিক্স, সেভেন, এইট, নাইন, টেন।
শিক্ষক : ফাইভ কোথায়?
বল্টু : স্যার ফাইভ তো মারা গেছে।
শিক্ষক : কীভাবে?
বল্টু : স্যার, কালকে ইংরেজি খবরে শুনলাম ফাইভ ডাইড ইন এ কার অ্যাক্সিডেন্ট।
এসইউ/এমএস