জাতীয় সাংস্কৃতিক মৈত্রীর যাত্রা শুরু, লোগো উন্মোচন
গণ-অভ্যুত্থানের প্রেরণা বুকে নিয়ে যাত্রা শুরু করেছে ‘জাতীয় সাংস্কৃতিক মৈত্রী’ নামে নতুন একটি সংগঠন। একই সঙ্গে আজ সংগঠনের লোগো উন্মোচিত হয়েছে। দেশাত্মবোধ, সাহিত্য-সংস্কৃতির ঐতিহ্য এবং ফ্যাসিবাদ ও আগ্রাসনের বিরুদ্ধে নবজাগরণের বোধ ছড়িয়ে দিতে কাজ করবে সংগঠনটি।
জাতীয় সংস্কৃতির রূপরেখা প্রণয়নে অঙ্গীকার ব্যক্ত করা ‘জাতীয় সাংস্কৃতিক মৈত্রী’র আহ্বায়ক প্রখ্যাত চিন্তক ও কবি ফরহাদ মজহার। সদস্য সচিব নির্বাচিত হয়েছেন খ্যাতিমান গীতিকবি ও ঔপন্যাসিক লতিফুল ইসলাম শিবলী।
তারা জানান, অচিরেই শহীদ মিনারে আনুষ্ঠানিকভাবে সংগঠনটি আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠান করবে। উপদেষ্টা পরিষদে আছেন অধ্যাপক কবি আবদুল হাই শিকদার, আবৃিত্তিশল্পী নাসিম আহমেদ, কবি জাকির আবু জাফর ও অধ্যাপক ড. আসাদুজ্জামান।
আহ্বায়ক কমিটিতে দেশের শিল্প-সাহিত্য ও সংস্কৃতি অঙ্গণে অবদান রাখা ফ্যাসিবাদ বিরোধী ২৭ জন সদস্য রয়েছেন। তারা হলেন- কাজী জেসিন, আমিরুল মোমেনীন মানিক, সাম্য শাহ্, জুননু রাইন, সামসুদ্দিন হিরা, পার্থিব রাশেদ, সুদীপ কুমার দীপ, মামুন সারওয়ার, জব্বার আল নাঈম, রাসেল রায়হান, প্রাচ্য মোহাম্মদ, সৈয়দ আহসান কবীর, রুদ্রাক্ষ রায়হান, পলিয়ার ওয়াহিদ, এহসান মাহমুদ, ইমরান মাহফুজ, হুসনে মোবারক, সরোজ মেহেদী, রাসেল আবদুর রহমান, হাসনাইন ইকবাল, মঈন মুনতাসীর, দিদার মোহাম্মদ, ফরিদুল ইসলাম নির্জন, ফারুক হোসেন খান, ফারহানা নিমগ্ন দুপুর, সাইনা ইসলাম ও আবিদ আজম।
এর বাইরে সংগঠনটির উপদেষ্টা ও পরামর্শক পর্ষদে আরও কয়েকজন সদস্য আছেন। পর্যায়ক্রমে জাতীয় সাংস্কৃতিক মৈত্রী রাজধানীসহ সারাদেশে সাংগঠনিক রূপ নেবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। জাতীয় সাংস্কৃতিক মৈত্রীর প্রধান সমন্বয়ক আবিদ আজম আজ সংগঠনের লোগো উন্মোচন করেছেন।
এসইউ/এএসএম
