সঙ্গীর চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলার যত উপকারিতা

লাইফস্টাইল ডেস্ক
লাইফস্টাইল ডেস্ক লাইফস্টাইল ডেস্ক
প্রকাশিত: ১২:৫৪ পিএম, ৩১ অক্টোবর ২০২৪
চোখের নিজস্ব ভাষা আছে

চোখের নিজস্ব ভাষা আছে, এ কথা সবারই জানা। চোখের মাধ্যমে আবেগ প্রকাশ করা সম্ভব। আপনি যখন প্রিয়জনের চোখে তাকিয়ে কথা বলবেন, তখন আপনার কথার যথার্থতা ও অনুভূতি আরও স্পষ্ট হয়ে ওঠে। এটি সম্পর্কের মধ্যে বিশ্বাস ও আত্মবিশ্বাস তৈরি করে, এমনটিই মত মনোবিদদের।

দাম্পত্য বা প্রেমের সম্পর্কে বিশ্বাস, মূল্যবোধ, যোগাযোগ সব গড়ে তোলা যায় চোখ দিয়েই। দু’টি মানুষের মধ্যে শারীরিক ও মানসিক যোগাযোগ রক্ষা করতেও চোখের ভূমিকা আছে।

চোখে চোখ রেখে কথা বললে সম্পর্ক আরও গভীর করে। এ কারণে, প্রিয়জনের সাথে চোখে চোখ রেখে কথা বলা সম্পর্কের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি একটি সঠিক এবং আন্তরিক যোগাযোগের সূচনা করে।

সঙ্গীর চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলার যত উপকারিতা

>> শারীরিক ও মানসিকভাবে ঘনিষ্ঠ হতেও চোখের গুরুত্ব আছে। চোখ এমন একটি অঙ্গ, যার মাধ্যমে দু’টি ভিন্ন মানুষের ঘনিষ্ঠতা আর গাঢ় হয়ে উঠতে পারে।

>> মানুষের চোখে নাকি সত্য বা মিথ্যার ছাপ স্পষ্টই ফুটে ওঠে। তাই প্রিয়জন মিথ্যার আশ্রয় নিচ্ছে কি না, তা যাচাই করতেও তার চোখে চোখ রাখুন। তাই চোখে চোখ রেখে কথা বললে সম্পর্কে বিশ্বাসযোগ্যতাও বাড়ে।

>> যে কোনো সম্পর্কের গোড়ার কথা হলো যোগাযোগ। মুখের ভাষা যা বলে উঠতে পারে না, চোখ সেই অনুভূতি ব্যক্ত করতে পারে। যোগাযোগ আরও গভীর ও নিবিড় হতে পারে চোখের চাহনিতে।

>> একান্তে দুজন মনের কথা বলার সময় একজন যদি অপরজনের দিকে না তাকান, তাহলে সম্পর্ক গাঢ় হবে কীভাবে! শুধু ঘনিষ্ঠ মুহূর্ত নয়, সঙ্গীর কথা ধৈর্য ধরে শুনতে গেলেও চোখে চোখ রাখার প্রয়োজন আছে।

>> চোখে চোখ রাখার মাধ্যমেই একে অপরের প্রতি আকর্ষণবোধ করেন দম্পতিরা। দু’টি মানুষের আকর্ষণের কেন্দ্রে থাকে চোখ। এমনকি কোনো মানুষের প্রতি আপনার কেমন অনুভূতি, সেটিও বলে দিতে পারে চোখ।

সূত্র: কুপারথেরাপি/ম্যারেজ.কম

জেএমএস/জিকেএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।