যমজ সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা আছে কি না বুঝবেন যেভাবে

লাইফস্টাইল ডেস্ক
লাইফস্টাইল ডেস্ক লাইফস্টাইল ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৯:৪৫ এএম, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩

যমজ সন্তান হওয়ার বাসনা অনেকের মনেই আছে। তবে সবার তো আর সেই বাসনা পূরণ হয় না। আসলে গর্ভের সন্তান যমজ হবে কি না তা নির্ভর করে অনেক কিছুর উপরই। বিশেষ করে অনেকের ধারণা, আইভিএফ মানেই নাকি যমজ সন্তানের সম্ভাবনা বেড়ে যাওয়া।

এই ধারণা পুরোপুরি সঠিক নয়। এছাড়া বেশ কিছু কারণ আছে যার মাধ্যমে জানতে পারবেন আপনার যমজ সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা আছে কি না-

আরও পড়ুন: স্ত্রী যে কারণে স্বামীর উপরে রেগে যান 

পরিবারে যমজ সন্তান থাকলে

পরিবারে কোনো যমজ থাকলে, আপনারও যমজ হতে পারে। অনেক নারীর শরীরে দুই বা তার বেশি সংখ্যক ডিম্বাণু উৎপাদন হয়।

কে বলে হাইপার ওভিউলেশন। এই প্রবণতা মেয়েদের মধ্যে মায়ের ডিএনএ থেকে আসতে পারে। এমন ক্ষেত্রে যমজ সন্তান জন্মানোর সম্ভাবনা থাকে।

আরও পড়ুন: শীতে সুস্থ থাকতে চাইলে যে খাবারগুলো ভুলেও খাবেন না 

ওবেসিটির সমস্যা থাকলে

বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গেছে, ওবেসিটির সমস্যা থাকলেও যমজ বা আরও বেশি সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। বিশেষত যাদের বডি মাস ইনডেস্ক (বিএমআই) ৩০-এর উপর, তাদের বেশি যমজ সন্তান হয়।

অনেকেই মনে করেন, ওজন বেশি হলে সন্তানসম্ভবা হওয়া যায় না। সে ধারণা ঠিক নয়। ওবেসিটি নিয়ে সন্তানধারণ করলে বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়, তাই চিকিৎসকরা সন্তানধারণের আগে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার পরামর্শ দেন।

আরও পড়ুন: বিবাহিত পুরুষের প্রতি নারীদের আকর্ষণ কেন বেশি? 

খুব বেশি লম্বা হলে

খুব বেশি লম্বা নারীদেরও যমজ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। মেয়েদের গড় উচ্চতা ৫ ফুট ৩ ইঞ্চি। ২০০৬ সালের একটি সমীক্ষা বলছে, ১২৯ জন নারী যাদের যমজ সন্তান হয়, তাদের সবারই উচ্চতা ৫ ফুট ৫ ইঞ্চির কাছাকাছি ছিল। গবেষকদের মতে, উচ্চতার জন্য দায়ী কিছু হরমোন যমজ সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়।

বেশি বয়সে গর্ভধারণ করলে

বেশি বয়সে সন্তানধারণ করলে যমজ সন্তান জন্মের সম্ভাবনা বাড়ে। বিশেষ করে ৩৫ বা ৪০ বছরের বেশি হলে।

সূত্র: প্যারেন্টস/হেলথলাইন

জেএমএস/জিকেএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।