প্রিয়জনকে যে কারণে চকলেট উপহার দেবেন

লাইফস্টাইল ডেস্ক
লাইফস্টাইল ডেস্ক লাইফস্টাইল ডেস্ক
প্রকাশিত: ০২:৩৯ পিএম, ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২১

ভালোবাসা সপ্তাহের আজ তৃতীয় দিন। প্রোপস ডে’র পরের দিনটি হলো চকলেট ডে। এ দিনটির বিশেষত্ব অনেক। প্রিয়জনকে এ দিনে অনেকেই বাহারি সব চকলেট উপহার দিয়ে থাকেন।

অনেকেই আবার স্বাস্থ্য সচেতনতার খাতিরে অনেক কষ্টে চকলেটের লোভ সামলান। তবে জানেন কি? চকলেট স্বাস্থ্যের জন্য সবসময় ক্ষতিকর নয়। চকলেটে থাকা বিভিন্ন উপাদানসমূহ স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

jagonews24

কথায় আছে, শুভকাজের শুরুতে মিষ্টিমুখ করতে হয়। ঠিক তেমনই ভালোবাসা সপ্তাহের প্রথম দিনটি হলো রোজ ডে। তারপরের দিনটি প্রোপজ ডে এবং আজ চকলেট ডে।

গবেষণায় বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ‘ভালোবাসার সম্পর্ক সত্যিই মিষ্টির ন্যায়। আর ভালোবাসার যে অনুভূতি তার প্রকাশ এই মিষ্টি থেকেই আসে। তাইতো প্রিয়জনের সঙ্গে ভালো মুহূর্ত উদযাপনের সময় একে অপরকে মিষ্টি মুখ করানোর চল এখনো রয়েছে।’

jagonews24

সব শেষে গবেষকরা জানিয়েছেন, ‘চকলেট বা মিষ্টি খেতে যারা বেশি পছন্দ করেন তাদের মধ্যে অন্যদের তুলনায় ভালোবাসা, রোমান্টিকতা এগুলো একটু বেশি রয়েছে। তারা ভালোবাসার ক্ষেত্রেও প্রত্যয়ী।’

ফেব্রুয়ারি মাসের ৯ তারিখে সারা বিশ্বব্যাপী পালন করা হয় চকলেট দিবস। ভালোবাসা সপ্তাহে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দিবস এটি। শুধু উপহার হিসেবে নয়, চকোলেটের গুণে সম্পর্ক হয়ে ওঠতে পারে মধুর। তবে তাহলে জেনে নিন কেন সঙ্গীকে চকলেট উপহার দেবেন-

jagonews24

>> চকলেট খেলে হার্ট ভালো থাকে নারীদের।

>> চকলেটে অনেক অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে। যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

>> আপেলের তুলনায় পাঁচ গুণ ফ্ল্যাভনয়েড রয়েছে চকলেটে।

>> চেহারা ও শরীর ফিট রাখতে খুবই উপকারী ডার্ক চকলেট।

>> গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব নারীরা গর্ভাবস্থায় বেশি চকোলেট খান তারা স্ট্রেসমুক্ত থাকেন। তার বুদ্ধিদীপ্ত, হাসিখুশি সন্তানের জন্ম দেন।

>> ডার্ক চকলেটে থাকা ফ্ল্যাভনয়েড রক্তে ইনসুলিনের মাত্রা বাড়ায়।

>> চকলেট খেলে স্ট্রেস কমতে শুরু করে। মনে প্রশান্তি আনে।

>> সূর্যরশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করার ক্ষমতা রয়েছে চকলেটের ফ্লাভনলে। টানা তিন মাস চকলেট খেলে ত্বক রোদে পোড়ার হাত থেকে রক্ষা পায়।

>> প্রতিদিন চকলেট ড্রিংক খেলে বুদ্ধিমত্তা বাড়ে।

এনডিটিভি/জেএমএস/জিকেএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।