কেমন হবে কৈশোরের সাজ-পোশাক
কৈশোরকালটা একটু যেন ভিন্ন, ঠিক বড়দের মতো নয়, আবার শিশুদের মতোও নয়। চলাফেরা, আচার-আচরণ থেকে শুরু করে সাজ পোশাক- সবকিছুতেই থাকা চাই স্বাতন্ত্র্যতা। চলুন জেনে নিই, কেমন হবে কিশোর-কিশোরীদের সাজ-পোশাকের ধরণ-
১. কৈশোরে একটু দৌড়ঝাঁপ করা, উচ্ছলতা থাকবেই। এ কারণে পোশাকও তাড়াতাড়ি ময়লা হয়ে যেতে পারে। তাই নিয়মিত কাপড় পরিষ্কার করতে হবে।
২. গরমে পর পর দুই দিন একই পোশাক না পরাই ভালো।
৩. গান শোনা যেতেই পারে। এর জন্য হেডফোনও থাকবে। কিন্তু তা যেন রাস্তা পার হওয়ার সময় কানে গোঁজা না থাকে।
৪. ক্লাসের প্রেজেন্টেশন, আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে নিমন্ত্রণ এ ধরনের উপলক্ষে একটু আনুষ্ঠানিক পোশাক-আশাক পরে যাওয়াই ভালো।
৫. সব সময় পরা না হলেও এক জোড়া ভালো জুতা, ফরমাল শার্ট-প্যান্ট সংগ্রহে রাখা উচিত। হঠাৎ প্রয়োজন হতে পারে।
৬. বন্ধু বা অন্য কারো পোশাক কখনোই পরা উচিত নয়। এটা স্বাস্থ্যের জন্যও ক্ষতিকর।
৭. জুতা, ঘড়ি, সানগ্লাস- এসব সস্তায় বেশ কয়েকটি না কিনে একটু দাম দিয়ে ভালো মানের একটি কেনাই শ্রেয়।
এইচএন/পিআর